তৃতীয় ধাপে প্রার্থিতা প্রত্যাহার ১৩০ জনের, বিনা ভোটে জয়ী ৬
তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটে ১৩০ জন প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এছাড়া এই ধাপে ৬ জন প্রার্থী বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আগামীকাল ২০ জানুয়ারি, শহীদ আসাদ দিবস। ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের সময়ের এ দিনে মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ওরফে আসাদ পুলিশের গুলিতে শহীদ হন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এটি তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন।
১৯৬৯ সালের এদিনে ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনের রাস্তায় ছাত্র-জনতার মিছিলে সে-সময়ের পুলিশ গুলি চালায়। সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সের ছাত্র মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত এবং আহত হন আরও অনেক।
শহীদ আসাদের এই আত্মত্যাগ চলমান আন্দোলনে যোগ করে নতুন মাত্রা। বাঙালির স্বাধিকারের দাবিতে সোচ্চার সব শ্রেণি-পেশার মানুষ জেল-জুলুম উপেক্ষা করে রাজপথে নেমে আসে। পর্যায়ক্রমে আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর আকার ধারণ করে, যা পরবর্তীতে গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়।
দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে শহীদ আসাদ একটি অমর নাম উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আসাদের আত্মত্যাগ ৬৯ এর আন্দোলনকে বেগবান করে। জেল-জুলুম উপেক্ষা করে স্বাধিকারের দাবিতে সোচ্চার সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে নেমে আসে। পর্যায়ক্রমে আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হয় এবং গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। স্বৈরশাসক আইয়ুব ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন, পতন হয় স্বৈরশাসনের।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে আত্মত্যাগকারী শহীদ আসাদ এ দেশের গণতন্ত্রপ্রেমী, মুক্তিকামী মানুষের মাঝে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তার আত্মত্যাগ সবসময় আমাদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে প্রেরণা যোগাবে।
তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটে ১৩০ জন প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এছাড়া এই ধাপে ৬ জন প্রার্থী বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
প্রবাসী বাংলাদেশীরা দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে আধ্যাবদি দেশ ও তাদের নিজেদের পরিবারের স্বার্থে কঠিন পরিশ্রম করে দেশে অর্থ পাঠিয়ে আসছেন। প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রেরিত অর্থে বাংলাদেশের অর্থনীতি সচল রাখতে এক বিরাট ভূমিকা পালন করে আসছে। কিন্তূ বাস্তবতা হচ্ছে প্রবাসীরা নিজ দেশে নানাভাবে নিগৃহীত, নিপীড়িত ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে দেশের হতদরিদ্র মানুষকে ভারতে নিয়ে যায় একটি চক্র। দেশটির রাজধানী দিল্লিতে নিয়ে জিম্মি করে ফেলা হয় ভুক্তভোগীকে। পরে টাকার লোভসহ বিভিন্ন কৌশলে চাকরিপ্রত্যাশীদের কিডনি হাতিয়ে নেয় চক্রটি। এখন পর্যন্ত দেশ থেকে ১০ ব্যক্তিকে ভারতে নিয়ে তাদের কিডনি হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।