‘কোরবানির ঈদ পর্যন্ত ভোজ্যতেলের দাম বাড়বে না’
ডলারের দাম বাড়লেও কোরবানির ঈদের আগে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়বে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
ট্রাভেল টেক প্রতিষ্ঠান শেয়ারট্রিপ লাইফস্টাইল পণ্য কেনাকাটায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিচ্ছে। এরই অংশ নিজেদের লাইফস্টাইল ক্যাম্পেইনে ১২টি স্বনামধন্য ব্র্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে শেয়ারট্রিপ।
শেয়ারট্রিপের লাইফস্টাইল ক্যাম্পেইনে যুক্ত হওয়া ব্র্যান্ডগুলো হলো- আড়ং, বাটা, ক্যাটস আই, চা টাইম, হইচই, খাজানা মিঠাই, লা মোড, রিয়েলমি, স্টুডিও চিজকেক, স্টুডিও কটন ক্যান্ডি, সিম্ফনি ও ভিভো। গত সোমবার থেকেই জনপ্রিয় এ ব্র্যান্ডগুলো শেয়ারট্রিপের ক্যাম্পেইনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
ব্র্যান্ডগুলোর ডিসকাউন্ট অফার ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রযোজ্য থাকবে। এ সময়ে ব্যবহারকারীরা শেয়ারট্রিপ অ্যাপ ব্যবহার করে তাদের পছন্দের লাইফস্টাইল পণ্যে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করবেন।
এ ক্যাম্পেইন নিয়ে শেয়ারট্রিপের প্রধান নির্বাহী ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা সাদিয়া হক বলেন, আমাদের যাত্রা সময়ের সঙ্গে বিকশিত হয়েছে। শেয়ারট্রিপ এখন শুধুমাত্র আর ট্রাভেল অ্যাপই না, আমরা এখন ব্যবহারকারীদের লাইফস্টাইলের সঙ্গী। এ ক্যাম্পেইন শেয়ারট্রিপ ব্যবহারকারীদের জীবনযাত্রার সার্বিক অভিজ্ঞতা দেওয়ার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রমাণ।
ক্যাম্পেইন চলাকালে, ব্যবহারকারীরা ফুটওয়্যার কেনার ক্ষেত্রে বাটায় ৩০ শতাংশ, লা মোডের পণ্যে ১৩ শতাংশ এবং ক্যাটসআইয়ের পণ্যে ১০ শতাংশ ছাড় উপভোগ করবেন। এ ক্যাম্পেইনে আড়ং দিচ্ছে ১০ শতাংশ ছাড়। হইচইয়ের সাবস্ক্রিপশন ফি-তে পাওয়া যাবে ৫০ টাকা ছাড়; অন্যদিকে, খাজানা মিঠাইয়ের সব পণ্যে ১২ শতাংশ এবং চা টাইমে উপভোগ করা যাবে ১৫ শতাংশ ছাড়। এছাড়াও, স্টুডিও চিজকেক এবং স্টুডিও কটন ক্যান্ডিতে ব্যবহারকারীরা উপভোগ করবেন ১৩ শতাংশ ছাড় সুবিধা।
পাশাপাশি, শেয়ারট্রিপের এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সিম্ফনি, ভিভো ও রিয়েলমির স্মার্টফোন ক্রয়ে উপভোগ করা যাবে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড়।
জেডএস
ডলারের দাম বাড়লেও কোরবানির ঈদের আগে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়বে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
চলতি অর্থবছর শেষ হতে বাকি আর অল্প কিছুদিন। শেষ সময়ে এসে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের সাময়িক হিসাবে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি আগের বছরের তুলনায় কিছুটা বেড়ে ৫.৮২ হবে। আর দেশের মানুষের মাথাপিছু মাসিক আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৮৪ মার্কিন ডলারে। যা গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে ছিল ২ হাজার ৭৪৯ মার্কিন ডলার।
আমদানির বিকল্প ও ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকার পরও দেশীয় কসমেটিকস শিল্পে উল্টোনীতি গ্রহণ রহস্যজনক। কসমেটিকস শিল্পখাতে নীতি সহায়তার পরিবর্তে বাড়তি শুল্ক ও ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। এতে নতুন উদ্যোগগুলো আরও বেশি অসম প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়ছে বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা।