মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব সিরাজউদ্দৌলা হলের ছাদ এবং হলগেট থেকে মাদকসহ তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন— রায়হান হুসাইন, আতিকুর রহমান, আমিরুল ইসলাম শান্ত, শামীম আহম্মেদ এবং শুভ। এদের মধ্যে রায়হান ও শান্ত উভয়ই খুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। শামীম ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, আতিকুর রহমান স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সিএসই ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী এবং শুভ শেকৃবি থেকে ড্রপআউট হওয়া শিক্ষার্থী।
জানা যায়, নবাব সিরাজউদ্দৌলা হলের এ ব্লকের ৩১১ নম্বর রুমে সোমবার রাতে এসে উঠেন আতিকুর রহমান। বাকি তিনজন বহিরাগত হলে এসে ভিন্ন রুমে ছিলেন। বিকালে রায়হান, শুভ, শামীম ও শান্ত মিলে হলের ছাদে মাদক সেবনের সময় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং হল প্রশাসনের হাতে আটক হন। অন্যদিকে আতিকুর রহমানকে মাদকসহ হল গেট থেকে আটক করা হয়। পরে তাদের ৫ জনকেই পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।
এ বিষয়ে নবাব সিরাজউদ্দৌলা হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. শেখ মোহাম্মদ মাসুম বলেন, আমি আসলে লজ্জিত।
বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদক নিয়ে আটকের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ বলেন, আমরা মাদকের বিষয়ে জিরো টলারেন্স। যারা মাদক বহন করবে, মাদক খাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ নষ্ট করবে, তাদের ক্ষেত্রে আমরা শক্ত অবস্থানে। কোনোক্রমেই তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।