গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয়, উন্মুক্ত : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয়, উন্মুক্ত, তবে যারা রাষ্ট্রের বিরোধিতা করছে তাদেরকে সরকার নজরদারিতে আনতে চায় বলে দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত।
বাংলাদেশের আকাশে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। পবিত্র ঈদুল ফিতর আগামী বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) উদযাপন হবে।
মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় (মাগরিবের নামাজের পর) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে আয়োজিত বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে শুরু হওয়া জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভার সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি ও ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।
ফিট থাকতে সবার আগে চিনি বাদ দিন, প্রাকৃতিক ও নিরাপদ জিরোক্যাল-এর মিষ্টি স্বাদ নিন।
সভা থেকে ১৪৪৫ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে ঈদুল ফিতর উদযাপনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। দেশের কোথাও চাঁদ দেখা না যাওয়ায় বুধবার রমজান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। ঈদ উদযাপিত হবে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল)।
চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি মো. ফরিদুল হক খান বলেন, দেশের সাতটি বিভাগীয় ও ৬৪টি জেলা কার্যালয় থেকে চাঁদ দেখার চেষ্টা করা হয়। আবহাওয়া দপ্তর থেকেও পর্যবেক্ষণ চালানো হয়েছে। কোথাও চাঁদ দেখার খবর পাওয়া যায়নি।
এক মাস রমজানের রোজা শেষে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়।
ঈদের প্রধান জামাত
দেশে ঈদুল ফিতরের নামাজের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সুপ্রিম কোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। সেখানে রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবৃন্দসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা ঈদের নামাজ পড়বেন। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
পবিত্র ঈদুল ফিতরে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত হবে সকাল ৭টায়। পরে এক ঘণ্টা পর পর বাকি ৪টি জামাত হবে। শেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে বেলা পৌনে এগারোটায়।
এদিকে সোমবার সৌদি আরব, ভারত-পাকিস্তানসহ এশিয়ার কোনো দেশে চাঁদ দেখা যায়নি। দেশগুলো ৩০ রমজান পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বুধবার এসব দেশে ঈদ উদযাপিত হবে।
গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয়, উন্মুক্ত, তবে যারা রাষ্ট্রের বিরোধিতা করছে তাদেরকে সরকার নজরদারিতে আনতে চায় বলে দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত।
থাইল্যান্ড সফরে সকল ধরনের আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমি ফিলিস্তিনে অব্যাহত গণহত্যা, মিয়ানমারে চলমান সংঘাত ও রোহিঙ্গা সমস্যা নিরসনে এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলসহ বিশ্ব সম্প্রদায়কে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানাই।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কৃষি উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে কৃষিখাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আমরা থাইল্যান্ডের অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা কাজে লাগিয়ে খাদ্য নিরাপত্তা সুদৃঢ় করতে পারি। এজন্য থাইল্যান্ডের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা করেছি। আমরা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির ব্যাপারে আলোচনা করি। থাইল্যান্ডকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগেরও আহ্বান জানাই।