যারা নুন-ভাতের কথাও ভাবতে পারত না, এখন তারা মাছ-মাংসের চিন্তা করে
কৃষির উন্নয়নে সমবায় পদ্ধতি চালু করা উচিত বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এটা করতে পারলে জীবনেও কোনো খাদ্যের অভাব হবে না।
ঢাকার সাভারে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ১০ বছর পূর্তিতে স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নিহতের স্বজন ও শ্রমিকসহ বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যরা।
সোমবার (২৪ এপ্রিল) সকালে সাভার বাসস্ট্যান্ডে রানা প্লাজার সামনে স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে এই শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। রানা প্লাজায় ফুল দিয়ে নিহতদের স্মরণে ব্যানার হাতে ফুল দিয়ে স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা জানানোর সময় চোখের জলে স্মৃতিচারণা করেন আহত শ্রমিক ও স্বজনরা।
এ সময় গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশন, গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্ট, গার্মেন্টস শ্রমিক লীগসহ বেশ কয়েকটি শ্রমিক সংগঠন একে একে ফুল দিয়ে নিহতদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন করে।
গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বলেন, ১০ বছর আগে এই দিনে হাজারের বেশি শ্রমিক ভবনের নিচে চাপা পড়ে মারা গেলেও এখনও নিহত শ্রমিক পরিবারের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন এবং রানা প্লাজার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের এখনও বিচার হয়নি।
তিনি বলেন, রানা প্লাজায় ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের এক জীবনের আয়ের সমপরিমাণ ক্ষতিপূরণ ও পুর্নবাসন ব্যবস্থা করা; রানা প্লাজা ঘটনার জন্য দায়ী সবার বিচারের ব্যবস্থা করা; দেশের শ্রম আইন সংস্কার করে শ্রমিক বান্ধব আইন গড়ে তোলা; দেশের সব শিল্প খাতে আহত শ্রমিকদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা ও সরকারি ভাতার ব্যবস্থা করতে হবে।
এর আগে তিনদিন যাবৎ চারদফা দাবিতে ঢাকার শহীদ মিনারে অনশন করছেন রানাপ্লাজায় আহত কয়েকজন শ্রমিক।
২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ঘটনাস্থলে ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ১ হাজার ১৩৮ জন শ্রমিক। এ ছাড়া আহত হন সহস্রাধিক শ্রমিক।
কৃষির উন্নয়নে সমবায় পদ্ধতি চালু করা উচিত বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এটা করতে পারলে জীবনেও কোনো খাদ্যের অভাব হবে না।
উপজেলা নির্বাচন : এমপি-মন্ত্রীদের সন্তান ও আত্মীয়রা প্রার্থী হতে পারবেন না
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, প্রবাসীদের কল্যাণে শেখ হাসিনার সরকার নিরন্তরভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের ভূমিকা আছে। তাদের পাঠানো রেমিটেন্স আমাদের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি। সেই প্রবাসীদের জন্য এবং তাদের কল্যাণে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সবসময়ই কাজ করে যাচ্ছেন।