শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মাদ্রাসার কেরাত বিভাগের ছাত্র আবদুল্লাহর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।সে পাশ্ববর্তী চাচুঁড়ী এলাকার ইনছান গাজীর ছেলে।
পুলিশ ও মাদ্রাসা সূত্রে জানা গেছে , প্রতিদিনের মত আবদুল্লাহ শুক্রবার এশার নামাজ জামাতে শেষ করে প্রতিবেশী এক বাড়িতে ( লজিং খাওয়া ) রাতের খাবার খাওয়ার জন্য মসজিদ হতে বের হয়।কিন্তু রাত ৯টা বেজে গেলেও ফিরে না আসায় খোঁজাখুজি শুরু হয়।লজিং বাড়িতে খেতে না যাওয়ায় মাদ্রাসার শিক্ষক ছাত্ররা খোঁজাখুজি করতে থাকে।এসময় তাঁর বাড়িতেও ফোন করে বিষয়টি জানানো হয়।অনেক খোঁজাখুজির পর মাদ্রাসার নির্মানাধীন সেফটি ট্যাংকির মধ্য তাঁকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
নড়াইল সদর থানার ওসি ( তদন্ত ) মো . ওবায়দুর রহমান জানান , খবর পাওয়ার পুলিশ ঘটনাস্থলে যান।সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করা হয়। বলাৎকারের কোন লক্ষণ পাওয়া যায়নি।মৃত্যুর সঠিক কারণ উদঘাটনের জন্য নড়াইল সদর হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে।