• 12 Oct, 2024

নড়াইলে সাবেক এমপি মাশরাফীসহ ৯০ জনের নামে থানায় মামলা

নড়াইলে সাবেক এমপি মাশরাফীসহ ৯০ জনের নামে থানায় মামলা

অবশেষে সাবেক বাংলাদেশ ক্রিকেটের অধিনায়ক, আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক এমপি ও হুইপ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার নামে মামলা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকালে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে করা ওই মামলায় মাশরাফীর বাবা গোলাম মোর্ত্তজা স্বপনসহ ৯০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

স্টাফ রিপোর্টার ॥ মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাত ১২টার পর নড়াইল সদর থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়। নড়াইল সদরের বাহিরগ্রাম এর মতিয়ার রহমানের ছেলে শেখ মোস্তফা আল-মুজাহিদুর রহমান পলাশ  বাদী হয়ে এ মামলা করেন।

জানাগেছে, বেআইনি জনতাবদ্ধে মারাত্মক অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হইয়া দাঙ্গা সৃষ্টি করত খুন করার উদ্দেশ্যে মারপিট, গুলি বর্ষণ ও বোমা বিস্ফোরণ ঘটাইয়া সাধারণ ও গুরুতর জখম, ভয়ভীতি প্রদর্শণ করাসহ  সহায়তা ও হুকুম দানের  অপরাধে নড়াইল-০২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক হুইপ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজাসহ   ৯০ জনের নাম উল্লেখ করে এ মামলা করা হয়। মামলার বিবরণে আরও ৪০০-৫০০ জনের নামে মামলা করা হযেছে। মামলার ধারা সমূহ হলো- ১৪৩/১৪৭/১৪৮/ ৩২৩/৩২৪/৩২৫/৩২৬/ ৩০৭/৫০৬/১১৪/১০৯ পেনাল কোড ১৮৬০; তৎসহ বিস্ফোরক উপাদানাবলী আইন- ১৯০৮ (সংশোধনী ২০০২) এর ৩/৬ ।  ।

02-22.jpgএজহারে উল্লেখ্য করা হয়েছে, আসামীরা প্রত্যেকেই রক্ত পিপাসু স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের দোসর ও ক্যাডার হইতেছে। আসামীগন গত ইংরাজী ০৪/০৮/২০২৪ ইং তারিখ রোজ রবিবার দুপুর আনুমানিক দুপুর ২.৩০ মিনিট ঘটিকার সময় পূর্ব পরিকল্পীতভাবে হাতে রাম দা, ছোরা, চাইনিজ কুড়াল, লোহার রড, শর্টগান, বন্দুক-পিগুল, হাত বোমা ইত্যাদি মারাত্মক অস্ত্রাদী সহাকারে বেআইনী জোট বন্ধ হইয়া নড়াইল চৌরাস্তা হতে চিত্রা নদীর উপর অবস্থিত সেতু (রাসেল সেতু) পূর্ব পাড় পর্যন্ত বে-আইনী সমাবেশ করে। ঐ সময় নাকশী বাজার হইতে মালিবাগ হয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী তথা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার অভিভাবক সহ সাধারণ নিরীহ শান্তিকামী জনগন স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে মিছিল সহকারে শহর অভিমুখে সেতুর পূর্ব পর্যন্ত পৌছাইলে এজাহার অ বর্ণিত আসামীগন তাদের নোংড়া স্বার্থ চরিতার্থ করিবার কু-অভিপ্রায় ১নং, ২নং ৩নং, ৪নং আসামীর নির্দেশে ৭১ নং আসামী তার হাতে থাকা শর্টগান দিয়ে খুন-জখম করার উদ্দ্যেশ্যে মিছিলে মুহুর মুহর লেকশন করিয়া আতঙ্ক সৃষ্টি করে। ৯নং আসামীর হুকুমে ১৫নং আসামী তার হাতে থাকা পিস্তল দিয়া খুন- জখম করিবার উদ্দেশ্যে গুলি বর্ষন করিলে ভিক্টিম- শফিকুল ইসলাম, পিতা-মৃত আশরাফ আলী, সাং- পলইডাঙ্গা, থানা+জেলা এর হাতে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লাগিয়া গুরুতর জখম হয়। ৬৩ নং আসামীর নির্দেশে ১২নং আসামী তার হাতে থাকা বন্ধুক দিয়া খুন-জখম করিবার উদ্দেশ্যে গুলি ছুড়িলে উক্ত গুলি ভিক্টিম সোহান বিশ্বাস, পিতা-মতিয়ার রহমান বিশ্বাস, সাং-দৌলতপুর, থানা+জেলা-নড়াইল এর বুকে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লাগিয়া গুরুতর জখম হয়। ২২নং, ২৩ নং, ২৪ নং, ২৫ নং, ২৮ নং, ২৯ নং. ১৪নং, ১৩.নং, ৩৭ নং, ৪০ নং, ৪৫নং, ৪৯ নং আসামীর হাতে থাকা হাত বোমা শান্তিপূর্ণ মিছিলে নিক্ষেপ *করিয়া বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। বিস্ফোরিত বোমার আঘাতে ভিক্টিম শরাফত হোসেন সুজন, পিতা-আবু বক্কার সিদ্দিক, সাং-রতডাঙ্গা, মেশকাত শেখ, পিতা-মফিজুর রহমান শেখ, সাং-মুলদাইড়, রিয়াদ খান, পিতা-রবিউল খান, সাং-নাকশী, সাবিনা ইয়াসমিন, স্বামী-বিরু মোল্যা, সাং-নাকশী, মোঃ সাকিব, পিতা- হাসান শেখ, সাং-রঘুনাথপর, গোলাম রসুল খান, পিতা-বাহাদুর খান, সাং-নাকশী, সর্বথানা+জেলা নড়াইলগণ এর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লাগিয়া গুরুতর রক্তাজ জখম প্রাপ্ত হয়। ৫১ নং ৫৩নং ৫৬ নং, ৬৯ নং, ৭১ নং ১৭নং, ৭৬নং, ৭৮ নং, ৭০ নং, আসামীদের হাতে থাকা লোহার রড, চাইনিজ কুড়াল, বাঁশের লাঠি সহকারে সমাবেশ হলে নিরীহ মিছিলকারীদের উপর হামলা করে আতপ্ত সৃষ্টি করে। আসামীদের ভয়াবহ নারকীয় কার্যকলাপে মারাত্মক দুর্বিসহ ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। অন্যান্য আসামীগনও নিরীহ মিছিলকারীদের উপর ইট-পাটকেল, পাথর নিক্ষেপ করে আহত করে। উক্ত সময় এলাকার লোকজন ঘরবাড়ি দোকানপাট ফেলিয়া জীবন রক্ষার্থে অন্যত্র চলিয়া যায়। আসামীদের অনুরুপ কার্যকলাপের জন্য জীবনের ভয়ে মিছিলকারীরা দিক-বিদিক ছত্র ভংগ হইয়া এয়। আসামীদের ভয়ে ভীত বইয়া যখম প্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ সঠিকভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করিতে পারে নাই। জখমীদের অনেকেই ঐ সময় ও পরবর্তীতে সরকার পতন হইলে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও ক্লিনিকে চিকিৎসা গ্রহন করে এবং অনেক গুরুতর জখমী পঙ্গুত্ব লইয়া চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।

এ মামলার অন্যান্য আসামীরা হলেন:- ০২। গোলাম মোর্তজা স্বপন। (৬৫), পিতাঃ মৃত গোলাম রহমান, মাহিষখোলা, ৩। সুভাষ চন্দ্র বসু (৭৫), পিতা- মৃত বৈদ্য নাথ বোস, গ্রাম: মহিষখোলা ৪। নিজামউদ্দিন খাঁন নিলু (৬২), সাধারন সম্পাদক, নড়াইল জেলা আওয়ালীগ, গ্রামঃ কুড়িগ্রাম, ৫। কাজী জহিরুল হক (৫৮), পিতা-মৃত ইসহাক, মহিষখোলা, ৬। অচিন চক্রবর্তী (৭০), সভাপতি, নড়াইল সদর উপজেলা আওয়ালীগ, সাং-ভওয়াখালী, ৭। মলয় কুন্ডু (৬৫), পিতাঃ অজ্ঞাত, গ্রাম: আলাদাতপুর, ৮। এ্যাড। ভিপি মাছুম (৪০), সভাপতি জেলা যুবলীগ, নড়াইল, সাং-ভণ্ডয়াখালী, ৯। সরদার আলমগীর হোসেন (৫০), পিতা-আমজাদ হোসেন, সাং-তওয়াখালী, ১০। খোকন সাম্য (৪৮), পিতা-বিনোদ কুমার সাহা, সাং-আউড়িয়া, ১১। মোঃ সাইফুল ইসলাম (সাবেক কমিশনার) (৫২), সাং- রঘুনাথপুর, ১২। হাফিজ খান মিলন(৪৭), পিতা-নান্টু খান, সাং-কুড়িগ্রাম, ১৩। মাছুম জুলহাস ববি (৪২), পিতা-টুনু খান, সাং-বরাতলা, ১৪। চৌধুরী নাহিদ ইকবাল পায়েল (৪০), পিতা-সিরাজুল ইসলাম, সাং-মহিষখোলা, ১৫। নাঈম ভুইয়া (২৫) (সভাপতি জেলা ছাত্রলীগ, নড়াইল), সাং-ভওয়াখালী, ১৬। স্বপ্নীল সিকদার নীল (২৫), পিতা-রবিউল ইসলাম সিকদার, সাং-আউড়িয়া, ১৭। খন্দকার নাছিম বিল্লাহ (৪৫), পিতা-মুতাজ্জিদ বিল্লাহ, সাং-মহিষখোলা, ১৮। আমিনুর রহমান ৬৫) (সভাপতি জেলা শ্রমিক লীগ) সাং-মহিষখোলা, ১৯। সজল আহমেদ প্রাবন (২৫), পিতা-সেলিম আহমেদ, সাং-আলাদাতপুর, ২০। শরীফুল ইসলাম বাজি (২৮), পিতা-হারুন অর রশীদ, সাং-ভওয়াখালী, ২১। এস,এম ফয়সাল সাদী (২৫), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-ভওয়াখালী, ২২। তরিকুল ইসলাম বিশ্বাস (৩৮), পিতা-রবিউল বিশ্বাস, সাং- ভণ্ডয়াখালী, ২৩। সাধন বিশ্বাস (৩৬), পিতা-প্রল্লাদ বিশ্বাস, সাং-কুড়িগ্রাম, ২৪। নিলয় রায় বাধন (৩২), পিতা-হারাধন রায়, সাং-ভওয়াখালী, ২৫। সিদ্ধার্থ সিংহ গৌরব পল্টু (২৮), পিতা-গৌরঙ্গ সিংহ, সাং- ওওয়াখালী, ২৬। আকাশ ঘোষ রাহুল (২৮), পিতা-গনেশ ঘোষ, সাং-ভওয়াখালী, ২৭। সাদিয়া রহমান সাদি (২৭), পিতা-সরোয়ার, সাং-সর্দার পাড়া পুলিশ লাইন দক্ষিন নড়াইল, ২৮। বাবু ওরফে কুয়েত বাবু (৩৮), পিতা-সিরাজুল হক, সাং-মহিষখোলা, ২৯। জি,এস পলাশ (৩৮), পিতা-আগবার সিকদার, সাং- আউড়িয়া, ৩০। পলাশ মোল্যা (৫০), পিতা-ওলিয়ার মোল্যা, সাং-সিমাখালী, ৩১। সঞ্জিব বিশ্বাস সাজু ৩৮), পিতা-রখিন বিশ্বাস, সাং-আলাদাতপুর, ৩২। এস,কে শহিদুল ইসলাম (৩৬), পিতা-অজ্ঞাত সাং-মহিষখোলা, ৩৩। মোঃ মাহাবুবুর রহমান (৫২) (সভাপতি জেলা কৃষকলীগ), সাং-লস্কারপুর, ৩৪। ইকবাল হোসেন জুয়েল (২৭) (কাউন্সিলর ১নং ওয়ার্ড নড়াইল পৌরসভা), সাং-ডুমুরতলা, ৩৫। আজিজুল হক মোকো (৩২), পিতা-জাফর খাঁ, সাং-বরাশুলা, ৩৬। লাল বাদশা (৫০), পিতা-অজ্ঞাত, সাং- মহিষখোলা, ৩৭। প্রফুল্ল (৫২) (তুমি দস্যু), পিতা-অজ্ঞাত, দুর্গাপুর, ৩৮। সালাউদ্দিন নান্না (৪৫) (যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক জেলা আওয়ামীলীগ) সাং-দুর্গাপুর, ৩৯। শামীম খন্দকার (২৮।, পিতা-সাহেব আলী, সাং- মহিষখোলা, ৪০। রিপন খান (২৬), পিতা-মজিদ খান, সাং-কুড়িগ্রাম, ৪১। বিশ্বনাথ কুকু (৫২), পিতা- অজ্ঞাত, সাং-কুড়িগ্রাম, ৪২। উত্তম কুমার (৩২), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-কুড়িগ্রাম, ৪৩। মিটুল কুকু (৫২) (সাংগঠনিক সম্পাদক জেলা আওয়ামীলীগ) সাং-কুড়িগ্রাম, ৪৪। নিপুর সরসায় (৬০), পিয়া-আমায়, সাং-কুড়িগ্রাম, ৪৫। তোফায়েল আহমেদ সিকদার (৫৫), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-কুড়িগ্রাম, ৪৬। টিপু সুলতান (৫২) (চেয়ারম্যান তুলারামপুর ইউনি) ৪৭। কটু সাংবাদিক (৪৭), শিয়া-অজ্ঞাত, সাং-কুড়িগ্রাম, ৪৮। মোঃ আনিছুর রহমান (৪৫), পিতা-লুৎফর রহমান, সাং-দুর্গাপুর, ৪৯। সন্দীপ মজুমদার (২২), পিতা-দুলাল মজুমদার, সাং-বোরামারা, ৫০। তোফায়েল মাহমুন তুফান (৪৫), সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান নড়াইলসদর উপজেলা পরিষদ, ৫১। মাহফুজুর রহমান (৫৩), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-কুড়িগ্রাম, ৫২। রাজু গাজী(৪৫), পিতা-সাবু গাজী, সাং-মহিষখোলা, ৫৩। সোহেল মোল্যা (৩৫), পিতা-হাফেজ মোল্যা, সাং- বিহালী, ৫৪। আনিছুর রহমান (৫৫), পিতা-মৃত কোবাদ, সাং-মির্জাপুর, ৫৫। জিল্লুর রহমান (৫৭), পিতা আব্দুল হামিদ মোল্যা, সাং-রামেশ্বরপুর, ৫৬। হায়দার মোল্যা (৪০), পিতা-মৃত মোহর মোল্যা, সাং- আফরা, ৫৭। মোরাদ হোসেন মিলু (৩৫), পিতা-কাশেম মোল্যা, সাং-আফরা, ৫৮। আশরাফুজ্জামান টিটো (৩৭), পিতা-সৈয়দ আক্কাছ, সাং-ফেদী, ৫৯। জাহিদ মুলী (৪৫), পিতা-পান্না মুন্সী, সাং-মির্জাপুর, ৬০। সানোয়ার মোল্যা (৪২), পিতা-কুটি মিয়া, সাং-সিঙ্গে ক্লাব মোড়, (সিঙ্গেশোলপুর), ৬১। রিপন শেখ (৩৬), পিতা-তোকাম শেখ, সাং-গোবরা, ৬২। ইমাম জিন্নাত (৪২), পিতা-মুজিবর, সাং-বড়গাতি, ৬৩। আঞ্জুমানারা (৫৬) (মেয়র নড়াইল পৌরসভা), সাং-আলাদাত পুর, ৬৪। আজিজুর রহমান (৪৫), পিতা- মৃত আব্দুস ছত্তার, সাং-দুর্গাপুর, ৬৫। পিয়াস (৩৬), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-গোবরা, ৬৬। আজবাহার (৩০), পিতা-রফিক, সাং-চারিখাদা, ৬৭। জিহাদুল মেম্বার (৪৩) (১নং মাইজপাড়া ইউপি), সাং- রামেশ্বরপুর, ৬৮। আসে সরদার (৫৮), পিতা-রোকন সরদার, সাং-আকদিয়া, ৬৯। মহিতোশ বিশ্বাস (৫২), পিতা-মনিবাবু বিশ্বাস, সাং-দেবীপুর, ৭০। সাইফুল সিকদার (৬২), পিতা-মৃত আলেক সিকদার, সাং-আউড়িয়া, ৭১। মাহামদুল হাসান কয়েস (৫২) (এ্যাড) সাং-মহিষখোলা, ৭২। বাবু সিকদার (৪৫), পিতা-সিরাজ সিকদার, সাং-আউড়িয়া, ৭৩। ইমরুল (৩২), পিতা-আইয়ুব মোল্যা, সাং-আউড়িয়া, ৭৪। মাসুদ শিকদার (৫৬), পিতা-শুকুর সিকদার, সাং-আউড়িয়া, ৭৫। রহমান চৌধুরী (৬০) (সভাপতি আউড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ), সাং-মুলদাইড়, ৭৬। বিল্লাল (৩৫), পিতা-রোস্তম ভূইয়া, সাং-পূর্ব বালিয়াডাঙ্গা, ৭৭। রবি (৩০), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-পড়াতলা, ৭৮। লাভলু মোল্যা (৪২), পিতা-আমজাদ মোল্যা, সাং-দক্ষিন নড়াইল, ৭৯। বুলু মোল্যা (৪৫), পিতা-আমজাদ মোল্যা, সাং-দক্ষিন নড়াইলা, ৮০। ইনামুল (২৫), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-ভওয়াখালী, ৮১। রিয়াজুল ইসলাম চঞ্চল (৫০), পিতা-আজিজুর রহমান মোল্যা, সাং-ভান্ডারীপাড়া, ৮২। বাদশা মোল্যা (৫৭) পিতা-ছবের মোল্যা, সাং-বিলডুমুরতলা, ৮৩। তাজুল ইসলাম তালু (২৮), পিতা-আবু জাফর ড্রাইভার, সাং-আলাদাতপুর, ৮৪। বিলো বিশ্বাস (৫২). পিতা-অজ্ঞাত, সাং-ভণ্ডয়াখালী, ৮৫। রাছেল বিল্লাহ (৩২), পিতা-মাসুদ বিল্লাহ, সাং-মহিষখোলা, ৮৬। আশিষ কুমার বিশ্বাস (৫৬), পিতা-মৃত অধীর বিশ্বাস, সাং-বিড়গ্রাম, ৮৭। আভার (৩২), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-বরাশুলা, ৮৮। তোহিদ (২৩), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-বরাগুলা, ৮৯। জাহিদ (২৮), পিতা-অজ্ঞাত, সাং- কুড়িগ্রাম, ৯০। হাসানুজ্জামান (৫৮), পিতা-মৃত হবিবর মোল্যা, সাং-মাছিমদিয়া, সর্ব থানা ও জেলা- নড়াইলসহ আরও অজ্ঞাত ৪০০-৫০০ জন অস্ত্রধারী, সন্ত্রাসী, নাশকতা সৃষ্টিকারী, দুর্নিতীবাজ, চাঁদাবাজ প্রকৃতির লোক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।