চোরাই মালামাল উদ্ধারে আইজিপি অর্থপুরস্কার পেল নড়াইলের পুলিশ
৩৯ টি ল্যাপটপ ও বিপুল পরিমাণ চোরাই মালামাল উদ্ধারের স্বীকৃতিস্বরূপ আইজিপি অর্থ পুরস্কার পেল নড়াইল জেলা পুলিশ।
নড়াইলে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যদের অবৈধ প্রস্তাবে সাড়া না দেয়ায় চেয়ারম্যান হেমায়েত হোসেন ফারুক এর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রদানের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে সদর উপজেলার বিছালী ইউনিয়নে।
নড়াইলে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যদের অবৈধ প্রস্তাবে সাড়া না দেয়ায় চেয়ারম্যান হেমায়েত হোসেন ফারুক এর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রদানের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে সদর উপজেলার বিছালী ইউনিয়নে।
চেয়ারম্যান হেমায়েত অভিযোগ করে বলেন, জনগণকে ঠকাবো না বলে আমি প্রতিশ্রুতি দিয়ে এই চেয়ারে আসছি।মেম্বররা আমাকে অনৈতিক প্রস্তাব দিছে জনগণকে ঠকানোর জন্য।তাদের প্রস্তাব ছিলো যে সকল প্রকল্প সরকার কর্তৃক দেয়া হবে জনগণের উদ্দেশ্যে সেসকল প্রকল্পের কাজ কোন রকম করে বাকি টাকা তাদের ভাগ করে দিতে হবে। আমি তা প্রত্যাখান করেছি।আমার প্রতি এটিই তাদের রাগ- ক্ষোভের মূল কারণ।আর এ কারণেই ষড়যন্ত্র করে তারা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা অভিযোগ করেছে।
তিনি আরো বলেন, জনগরণের ভোটে আমি নির্বাচিত চেয়ারম্যান।জনগণ আমাকে অনাস্থা দিলে তখন সেটা আমার ব্যার্থতা।এদিকে চেয়ারম্যানকে অনৈতিক প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়টি মিথ্যা দাবি করে তারা পাল্টা অভিযোগ করে ওই ইউনিয়নের কয়েকজন সদস্য জানান, ইউনিয়ন পরিষদের যাবতীয় কাজে কোন মাসিক সভা ও সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত ছাড়া চেয়ারম্যান নিজেই তার ঘনিষ্টজনদের সাথে নিয়ে ইচ্ছামত কাজ করে। এ কারণেই তারা অনাস্থা দিয়েছেন।তারা আরো বলেন, চেয়ারম্যানের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদ করায় চেয়ারম্যান নিজে দাড়িয়ে থেকে তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে তাদের পিটিয়ে জখমও করেছে।
নড়াইলের অতিরিক্তি জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও স্থানীয় সরকার বিভাগের দায়িত্বরত উপ-পরিচালক ফকরুল হাসান বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে। উল্লেখ্য, রোববার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে বিছালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হেমায়েত হোসেন ফারুকের বিরুদ্ধে অনাস্থা দিয়েছেনে ওই ইউনিয়ন পরিষদের আটজন সদস্য।
৩৯ টি ল্যাপটপ ও বিপুল পরিমাণ চোরাই মালামাল উদ্ধারের স্বীকৃতিস্বরূপ আইজিপি অর্থ পুরস্কার পেল নড়াইল জেলা পুলিশ।
৩৯ টি ল্যাপটপ ও বিপুল পরিমাণ চোরাই মালামাল উদ্ধারের স্বীকৃতিস্বরূপ আইজিপি অর্থ পুরস্কার পেল নড়াইল জেলা পুলিশ।
নড়াইল পৌর কেন্দ্রীয় কবরস্থান এখন আমরা নাগরিক কমিটির নিয়ন্ত্রণে নিয়েছি। এখন থেকে এ কবরস্থানের উন্নয়ন ও সংরক্ষণের দায়দায়িত্ব পালন করবে এই নাগরিক কমিটি। আমরা এই কবরস্থানের নতুন নামকরণ করেছি ‘নড়াইল কেন্দ্রীয় কবরস্থান আলাদাতপুর নড়াইল’।