রোববার ( ২৪ জুলাই ) দুপুরে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শেখ মোহা . আমীনুল ইসলাম আসামিদের জামিন বাতিল করে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার অপর আসামি খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা কামরান হোসেন হাজিরা দেননি।
জানা যায় , গত ১৯ মে দুর্নীতি দমন কমিশন ( দুদক ) সমন্বিত জেলা কার্যালয় যশোরের সহকারী পরিচালক মোহা . মোশাররফ হোসেন যশোর বিজ্ঞ সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে মামলাটি করেন। মামলা নং - ১৫ / ২০২২।এরপর আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়েছিলেন।হাইকোর্টের নির্দেশনা মোতাবেক ২৩ জুলাই জামিনের দিন শেষ হলে নিম্ন আদালতে হাজিরা দেন চেয়ারম্যান ও ব্যবসায়ী।
মামলার বিবরণে জানা যায় , ২০১৯ সালে ঈদুল আজহায় দরিদ্রদের মধ্যে বিতরণের জন্য বরাদ্দকৃত ৪১ . ৫ মেট্রিকটন চাল থেকে ৩ . ৬ মেট্রিকটন চাল বিক্রি করা হয় ব্যবসায়ী মো . শাহাবুর রহমানের কাছে।৯ আগস্ট দুপুরে খাদ্যগুদাম থেকে এ চাল বের করে নিয়ে যাওয়ার সময় নড়াইল - যশোর সড়কের সারুলিয়া চায়না প্রজেক্টের সামনে থেকে পুলিশ ১২০ বস্তা চাল ও নসিমনসহ আটক করে।