‘সামান্য কেমিক্যালের পয়সা বাঁচাতে দেশের সর্বনাশ করবেন না’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের দেশ ভৌগোলিক সীমারেখায় অত্যন্ত ছোট, কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে বড়। সেক্ষেত্রে আমাদের দেশের পরিবেশ এবং সবকিছু পরিকল্পিতভাবে হওয়া উচিত।
ঝাল খাবার খেতে যারা বেশি পছন্দ করেন, তাদের কাছে প্রিয় একটি পদ হলো ঝাল তেহারি। সাধারণত তেহারি খুব একটা ঝাল হয় না। তবে আপনি যদি একটু বেশি ঝাল খেতে পছন্দ করেন তাহলে ভিন্ন কথা। তখন বাড়িতেই তৈরি করতে পারেন ঝাল তেহারি। এক্ষেত্রে মরিচের পরিমাণ বাড়িয়ে দিলেই হবে না, জানা থাকা চাই আরও কিছু কৌশল। চলুন জেনে নেওয়া যাক ঝাল তেহারি রান্নার রেসিপি-
তৈরি করতে যা লাগবে
গরুর সিনার মাংস- ২ কেজি
পেঁয়াজ কুচি- দেড় কাপ
আদা বাটা- ২ টেবিল চামচ
রসুন বাটা- ১ চা চামচ
মরিচ গুঁড়া- ১ টেবিল চামচ
হলুদ গুঁড়া- ১ টেবিল চামচ
ধনে গুঁড়া- ১ টেবিল চামচ
জিরা গুঁড়া- ১ টেবিল চামচ
গোলমরিচ গুঁড়া- আধা চা চামচ
তেজপাতা- ২টি
দারুচিনি- ২ সেমি ৫ টুকরো
এলাচ- ৫টি
লবঙ্গ- ৪টি
কাঁচা মরিচ- ১৬টি
সরিষা বা সয়াবিন তেল- সোয়া এক কাপ
পোলাওয়ের চাল- ১ কেজি।
যেভাবে তৈরি করবেন
মাংস ছোট টুকরো করে ধুয়ে নিন। সমস্ত বাটা ও গুঁড়া মসলা এবং লবণ দিয়ে মাংস সেদ্ধ করুন। মাংস নরম হলে ও পানি শুকালে নামান। একটা বড় হাঁড়িতে তেল গরম করে পেঁয়াজ তেজপাতা ও গরম মসলা সামান্য ভেজে মাংস, লবণ দিন। মাংস কষিয়ে ভুনা করুন। মাংস কষানো হলে মসলা থেকে মাংস আলাদা করে তুলে রাখুন।
চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে মসলায় দিন। ২-৩ মিনিট ভাজুন। ৬-৭ কাপ গরম পানি ও লবণ দিন। ফুটে উঠলে নেড়ে মাংস ছড়িয়ে দিয়ে ওপরে কাঁচা মরিচ দিয়ে ঢেকে মৃদু আঁচে ২০ মিনিট রাখুন। চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন। ২০-২৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলবেন। সালাদ দিয়ে পরিবেশন করুন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের দেশ ভৌগোলিক সীমারেখায় অত্যন্ত ছোট, কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে বড়। সেক্ষেত্রে আমাদের দেশের পরিবেশ এবং সবকিছু পরিকল্পিতভাবে হওয়া উচিত।
রাজধানীর সড়কে দাপটের সঙ্গেই চলছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। দিনে গলিপথগুলোতে এসব রিকশা চলাচল করে বেশি। আর রাত হলেই গলিপথ ছেড়ে রাজপথ দাপিয়ে বেড়ায় এসব রিকশা। ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে বিভিন্ন সময় এসব রিকশা চলাচল বন্ধের দাবি উঠলেও তা বন্ধ হচ্ছে না। এবার খোদ সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব রিকশার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। তার পরেও অবাধে চলছে এসব যান।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হয় সেদিকে সরকারের পাশাপাশি নাগরিক সমাজকেও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। নাগরিকদের প্রতি যেকোনো ধরনের বৈষম্য আইনের শাসনের পরিপন্থি। কাজেই কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হয়।