শনিবার (৪ অক্টোবর) রাতে এক বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২০১৮ সালে হাসিনা সরকারের অধীনে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার কারণে কারাগারে ১০৭ দিন কাটানোর সময় শহিদুল যেভাবে সাহস, দৃঢ়তা ও অবিচল মানসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন, এই মিশনেও তিনি সেই একই অটল চেতনা নিয়ে এগিয়ে গেছেন। তিনি আজ বাংলাদেশি জনগণের অবিচল চেতনার এক উজ্জ্বল প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, গত মাসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে আমি যেমন ঘোষণা করেছিলাম, ‘মানবিক যন্ত্রণার প্রতি উদাসীনতা সেই অগ্রগতিকে ধ্বংস করছে, যা মানবজাতি কয়েক দশকের সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জন করেছে। গাজায় এই ট্র্যাজেডি সবচেয়ে সুস্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। শিশুরা অনাহারে মারা যাচ্ছে। সাধারণ মানুষ নির্বিচারে নিহত হচ্ছে। সম্পূর্ণ পাড়া-মহল্লা, হাসপাতাল ও স্কুলসহ, মানচিত্র থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে।
আমরা শহিদুল আলম এবং গাজার সাথে আছি - এখন এবং চিরকাল।