বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফ সন্ত্রাসী নিহত
বান্দরবানের রুমা উপজেলার দার্জিলিং পাড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে ‘কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএ)’ এর এক সশস্ত্র সন্ত্রাসী নিহত হয়েছেন।
অনেকেরই অভ্যাস থাকে প্রস্রাব চেপে রাখার। এই অভ্যাস মোটেই ভালো নয়। এর ফলে প্রস্রাবের সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। মূত্রনালিতে উপস্থিত কিছু ব্যাক্টেরিয়া প্রস্রাবের মাধ্যমে দেহের বাইরে বেরিয়ে যায়।
দীর্ঘ সময় মূত্রথলিতে প্রস্রাব আটকে রাখলে, ব্যাক্টেরিয়াগুলোর দ্রুত বংশবৃদ্ধি হয়, যা ডেকে আনে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ। শুধু তা-ই নয়, এই অভ্যাসের কারণে শরীরে আরও নানা রকম সমস্যা হতে পারে। জেনে নিন সেগুলো কী কী।
দীর্ঘ ক্ষণ প্রস্রাব চেপে রাখলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে। দীর্ঘ ক্ষণ মূত্রত্যাগ না করলে মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থগুলো বেরিয়ে যেতে পারে না, দেহের ভিতরেই জমতে শুরু করে। কিডনির ভেতরে বর্জ্য পদার্থ জমে কঠিন হয়ে যায়। কিডনিতে পাথর তৈরি হলে তা থেকে ব্যথা, সংক্রমণ কিংবা রক্তপাতের মতো গুরুতর সমস্যা শুরু হয়। পাথরগুলো খুব বড় হয়ে গেলে অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচারও করতে হতে পারে।
অনেকক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখলে মূত্রাশয় প্রসারিত ও দুর্বল হয়ে যেতে পারে। সাধারণত যখন মূত্রাশয় পূর্ণ থাকে তখন এটি প্রসারিত হয় এবং মূত্র ত্যাগ করলে সেটি আবার সংকুচিত হয়ে যায়। ক্রমাগত প্রস্রাব আটকে রাখলে মূত্রাশয় আর নিজের আকারে ফিরতে পারে না, আকারে বেড়ে যায়।
দীর্ঘ সময় ধরে প্রস্রাব আটকে রাখলে শ্রোণিতল বা পেলভিক ফ্লোরের পেশি দুর্বল হয়ে যায়। ফলে ভবিষ্যতে প্রস্রাব ধরে রাখতে সমস্যা হয়। হাঁচি, কাশির সময় অজান্তেই কিছুটা প্রস্রাব বের হয়ে যেতে পারে। মূত্রত্যাগের প্রবণতাও বাড়ে।
বান্দরবানের রুমা উপজেলার দার্জিলিং পাড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে ‘কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএ)’ এর এক সশস্ত্র সন্ত্রাসী নিহত হয়েছেন।
সেনাসমর্থিত এক-এগারোর সরকারের সময় ২০০৭ সালের ৭ মে যুক্তরাষ্ট্র থেকে লন্ডন হয়ে সরকারের বাধা উপেক্ষা করে দেশে ফেরার প্রসঙ্গে জাতীয় সংসদে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা।
আসন্ন ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রথম ধাপে ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।