যারা নুন-ভাতের কথাও ভাবতে পারত না, এখন তারা মাছ-মাংসের চিন্তা করে
কৃষির উন্নয়নে সমবায় পদ্ধতি চালু করা উচিত বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এটা করতে পারলে জীবনেও কোনো খাদ্যের অভাব হবে না।
এখন থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন বাধ্যতামূলক। সম্প্রতি ‘জাতীয় পতাকা বিধিমালা-১৯৭২’ সংশোধন করে এ নির্দেশনা দিয়েছে সরকার।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেনের সই করা পতাকা বিধিমালার এ সংশোধনী ২৬ এপ্রিল গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছে।
সংশোধনীতে মহানবী (সা.)-এর জন্মদিন অর্থাৎ ঈদে মিলাদুন্নবীতেও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের বিধানও যুক্ত করা হয়েছে।
২০২১ সালের ১৬ মার্চ (জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন দিয়েছিল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। তবে সেটি ছিল শুধু ওই এক দিনের জন্য।
এর আগে ২০২১ সালে বিধি সংশোধন করে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের দিনটিতে পতাকা উত্তোলনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ ছাড়া ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস ও সরকার ঘোষিত অন্য যেকোনো দিবসে পতাকা উত্তোলনের কথাও বিধিতে বলা হয়েছে।
পতাকাবিধিতে উল্লিখিত দিনগুলোতে পতাকা উত্তোলন ছাড়াও ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস এবং সরকার ঘোষিত অন্য কোনো দিবসে পতাকা অর্ধনমিত রাখার বিধান রয়েছে।
কৃষির উন্নয়নে সমবায় পদ্ধতি চালু করা উচিত বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এটা করতে পারলে জীবনেও কোনো খাদ্যের অভাব হবে না।
উপজেলা নির্বাচন : এমপি-মন্ত্রীদের সন্তান ও আত্মীয়রা প্রার্থী হতে পারবেন না
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, প্রবাসীদের কল্যাণে শেখ হাসিনার সরকার নিরন্তরভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের ভূমিকা আছে। তাদের পাঠানো রেমিটেন্স আমাদের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি। সেই প্রবাসীদের জন্য এবং তাদের কল্যাণে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সবসময়ই কাজ করে যাচ্ছেন।