বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ডিএসইর এমডির শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান।
করদাতার ছবি, নাম, কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন), কর সার্কেল, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, সম্পদের পরিমাণ, করযোগ্য আয় ও করের পরিমাণ দিয়ে খুব সহজেই এক পৃষ্ঠার ফরম পূরণ করেই দেওয়া যাবে আয়কর রিটার্ন। তবে যাদের আয় কেবলমাত্র ৫ লাখ টাকার নিচে কিংবা সম্পদের পরিমাণ ৪০ লাখ টাকার কম সেই সকল করদাতারা এক পৃষ্ঠার রিটার্ন ফরমে আয়কর বিবরণী জমা দিতে পারবে।
২০২০ সালে প্রথমবারের মতো এমন সুবিধা চালু করেছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ওই বছর থেকে যাদের আয় বছরে চার লাখ টাকার কম কিংবা সম্পদের পরিমাণ ৪০ লাখ টাকার কম, তারাই এ ধরনের সুবিধা পেত। তবে, চলতি বছরে বার্ষিক আয় একটু বৃদ্ধি করে ৫ লাখ টাকা করা হয়েছে।
বার্ষিক আয় ৫ লাখ টাকার কম হলে কিংবা ৪০ লাখ টাকার কম সম্পদ থাকলেও কোনো করদাতার যদি একটি গাড়ি থাকে, কিংবা সিটি করপোরেশন এলাকায় বাড়ি বা ফ্ল্যাট থাকে, তাহলে তাদের জন্য এক পৃষ্ঠার ফরম প্রযোজ্য হবে না। তাদের সেই পুরোনো ফরমে রিটার্ন দিতে হবে।
নতুন আয়কর আইনের আওতায় আয়কর রিটার্ন বিধিমালা সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। গত ১২ সেপ্টেম্বর তারিখের ওই প্রজ্ঞাপন বৃহস্পতিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ইস্যু করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রজ্ঞাপনে মোট চার ধরনের ফরমের নমুনা প্রকাশ করা হয়েছে- স্বাভাবিক ব্যক্তিশ্রেণির জন্য বার্ষিক আয় অনূর্ধ্ব ৫ লাখ টাকা কিংবা মোট পরিসম্পদ অনূর্ধ্ব ৪০ লাখ টাকা সেই সকল করদাতার জন্য আয়কর রিটার্ন ফরম, যাদের আয় শূন্য থেকে ৫ লাখ টাকার নিচে তাদের এক পৃষ্ঠার কর রিটার্ন ফরম এবং কোম্পানি করদাতার রিটার্ন ফরম এবং স্বাভাবিক ব্যক্তি ও কোম্পানির বাইরে অন্যান্য করদাতার জন্য আয়কর রিটার্ন ফরম।
আর ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে। বাংলাদেশে বর্তমানে ৯০ লাখের বেশি কর শনাক্তকরণ নম্বরধারী (টিআইএন) রয়েছেন। প্রতি বছর ২৮ থেকে ৩০ লাখ টিআইএনধারী রিটার্ন দেন। চলতি বছর থেকে ৪৮ সেবায় রিটার্ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান।
নতুন করে আরও ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে মোট ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
‘বাজারে এলে কিছুই কিনে শান্তি পাই না। সব কিছুতেই আগুন জ্বলা দাম! যে জিনিস কিনতে যাই, সেটারই দাম বেড়ে যায়। যে বাজেট নিয়ে বের হই, তা দিয়ে আর সবকিছু কেনা হয় না। বাজারে এলেই তো ঘাম ছুটে যায়। এভাবে কী চলা যায়?’ এভাবেই আক্ষেপের সুরে ক্রমশ দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধির বর্ণনা দিচ্ছিলেন সৈয়দ আব্দুল হাকিম।