বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ডিএসইর এমডির শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান।
নেপাল ও ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আনতে বাংলাদেশের পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি (পিজিসিবি) ভারতের সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে একটি কোম্পানি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (০৪ মে) বাংলাদেশ-ভারত যৌথ স্টিয়ারিং কমিটির এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। সেই কোম্পানির মাধ্যমে ভারতের সাত অঙ্গরাজ্যে বিদ্যুৎ আমদানি-রপ্তানির সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা হবে। বৈঠকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সচিব হাবিবুর রহমান ও ভারতের বিদ্যুৎ সচিব অলক কুমার নিজ দেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, দুই দেশের মধ্যে উচ্চ ক্ষমতার আন্তঃসংযোগ কাটিহার-পার্বতীপুর-বরানগর ৭৬৫ কেভি ট্রান্সমিশন লাইন বাস্তবায়নের বিষয়টি পর্যালোচনা করা হয়। ক্রস বর্ডার ট্রেড ও প্রকল্পগুলোর যৌথ উন্নয়ন এবং বাংলাদেশে জ্বালানি দক্ষতা প্রকল্পও আলোচনায় স্থান পায়। এতে বলা হয়, দুই দেশের মধ্যে প্রথমবারের মতো ৭৫০ কেভির গ্রিড লাইন বসানো হতে পারে।
পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক (ডিজি) মোহাম্মদ হোসেন জানান, বৈঠকে প্রথম নেপালে ৫০০ মেগাওয়াটের একটি কেন্দ্র বসানোর ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওই কেন্দ্র ভারত, বাংলাদেশ ও নেপাল তিন দেশ মিলে করবে। এ ছাড়া ভুটান থেকেও বিদ্যুৎ আনার চেষ্টা করা হবে।
তিনি বলেন, রামপাল ১৩২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে নানা ঝামেলা হচ্ছে। সেগুলোর সমাধান করা হয়েছে। এখন জুনের মধ্যে ভারত-বাংলাদেশ রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট শেষ করতে বলা হয়েছে।
বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতা সংক্রান্ত বাংলাদেশ-ভারত যৌথ স্টিয়ারিং কমিটি ও যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের ২০তম সভা গত বছর মে মাসে ভারতের ধর্মশালায় অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির পরবর্তী বৈঠক আগামী নভেম্বরে ভারতে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান।
নতুন করে আরও ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে মোট ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
‘বাজারে এলে কিছুই কিনে শান্তি পাই না। সব কিছুতেই আগুন জ্বলা দাম! যে জিনিস কিনতে যাই, সেটারই দাম বেড়ে যায়। যে বাজেট নিয়ে বের হই, তা দিয়ে আর সবকিছু কেনা হয় না। বাজারে এলেই তো ঘাম ছুটে যায়। এভাবে কী চলা যায়?’ এভাবেই আক্ষেপের সুরে ক্রমশ দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধির বর্ণনা দিচ্ছিলেন সৈয়দ আব্দুল হাকিম।