আজ (শনিবার) সকাল ১০টার পর অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।
তৃতীয় এ টার্মিনালে মিলবে উন্নত বিশ্বের আধুনিক বিমানবন্দরগুলোর মতো নানা সুবিধা। সরকারের অগ্রাধিকারভিত্তিক এ মেগা প্রকল্পে যাত্রীদের জন্য থাকছে অত্যাধুনিক সব সুবিধা। ই-গেট, হাতের স্পর্শ ছাড়া চেকিং, যাত্রীদের চলাচলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংকেত ব্যবস্থা ও নিজেই নিজের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করা যাবে এ টার্মিনালে। সুপরিসর অ্যাপ্রোন, বিশাল গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা ও পর্যাপ্ত লাগেজ বেল্ট যাত্রীদের দেবে নতুন অভিজ্ঞতা।
আজকের এ উদ্বোধনীকে বলা হচ্ছে সফট ওপেনিং। সফট ওপেনিং এর পর বিমান বাংলাদেশের একটি ফ্লাইট তৃতীয় টার্মিনাল ব্যবহার করে ঢাকা ত্যাগ করবে বলে জানা গেছে। সেই ফ্লাইটের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংও করবে রাষ্ট্রায়ত্ত এয়ারলাইন্স।
দেশে সবচেয়ে কম সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন হওয়া মেগা প্রকল্পগুলোর মধ্যে উদাহরণ তৈরি করেছে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল। মাত্র ৩ বছরেই উদ্বোধন করা হচ্ছে নান্দনিক এই স্থাপনা।