খিলগাঁওয়ে কক্সবাজার এক্সপ্রেসের রেক থেকে ইঞ্জিন বিচ্ছিন্ন
খিলগাঁওয়ে কক্সবাজার থেকে আসা কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৩) ট্রেনের রেক থেকে ইঞ্জিন বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১৭ মে) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
হকারদের পুনর্বাসনের জন্য ঢাকার আশপাশে সরকারি খাস জমিতে হকার্স পল্লী গড়ে তোলা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, মাছ, মাংসসহ সব কিছু সর্বনিম্ন ১০০ গ্রাম বিক্রি বাধ্যতামূলক করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ভ্রাম্যমাণ হকার্স শ্রমিক ঐক্য ফোরাম।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘জাতীয় পরিবহন হকার্স নীতিমালা প্রণয়নের দাবিতে’ আয়োজিত এক মানববন্ধনে এসব দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, হকাররা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সামান্য হলেও ভূমিকা পালন করে। তবে আমাদের এই পেশায় কোনো ভবিষ্যৎ বা নিশ্চয়তা নেই। এজন্য পরিবহন হকারদের স্থায়ীভাবে ব্যবসা পরিচালনার স্বার্থে হকার্স মার্কেট নির্মাণ করে তাদের মধ্যে দোকান বরাদ্দ দিতে হবে। তাদের পরিবারের জন্য প্রতিটি হাতপাতালে ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
তাদের দাবিগুলো হলো—
১. জাতীয় হকার্স নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
৩. হকারদের বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতার কাগজপত্র জমা রেখে সহজ শর্তে, সুদমুক্ত ঋণ দিতে হবে।
৪. হকারদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ১০০ কোটি টাকার হকার্স তহবিল গঠন করতে হবে।
৫. নিম্ন আয়ের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য রেশনিং প্রথা চালু করতে হবে।
৬. নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, মাছ, মাংস সর্বনিম্ন ১০০ গ্রাম বিক্রি বাধ্যতামূলক করতে হবে।
বাংলাদেশ ভ্রাম্যমাণ হকার্স শ্রমিক ঐক্য ফোরামের সভাপতি ইউসুফ আলী সিকদারের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন ঐক্য ফোরামের সিনিয়র সভাপতি ফারুক আহমেদ জামালপুরী, সহ সভাপতি শেখ হোসাইন আহমেদ সোহেল, সহ সভাপতি মো. আলমগীর হোসেন মন্ডল, সহ সভাপতি আইয়ুব আলী খান, সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম আকন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহসিন সিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. বোরহান উদ্দিন চিশতি, প্রচার সম্পাদক শেখ মো. আলী হায়দার, দপ্তর সম্পাদক মো. নাসির হোসাইন, অর্থ সম্পাদক মাওলানা তৌহিদুল ইসলাম, নাম প্রস্তাবকারক মো. হাবিবুর রহমান শামিম, মো. টগর হোসেন, মো. রাসেল, মো. সেলিম চৌধুরী, মো. মিজানুর রহমান ফকির, মো. বিল্লাল হোসেন মজনু, মো. শাহজাহান প্রমুখ।
খিলগাঁওয়ে কক্সবাজার থেকে আসা কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৩) ট্রেনের রেক থেকে ইঞ্জিন বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১৭ মে) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক চাপ রয়েছে দেশে। এর মধ্যও যথাসময়ে বাজেট দেওয়া হবে এবং তা বাস্তবায়ন করা হবে।
পবিত্র হজ ১৬ জুন অনুষ্ঠিত হতে পারে। সে অনুযায়ী সময় এক মাসেরও কম। তবে এখনো বেসরকারিভাবে নিবন্ধিত অনেক হজযাত্রীর ভিসা হয়নি। ভিসা না হওয়া হজযাত্রীরা একধরনের অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন। চলতি মৌসুমে বেসরকারিভাবে গাইডসহ হজে যাওয়ার কথা রয়েছে ৮০ হাজার ৬৯৫ জনের। শুক্রবার পর্যন্ত ভিসা হয়েছে ৭৬ হাজার ৫১৯ জনের। ভিসা হয়নি ৪ হাজার ১৭৬ জনের।