মিসাইল, হাজারো গ্রেনেডসহ কলম্বিয়ায় লাখ লাখ বুলেট চুরি
বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্রের পাশাপাশি হাজার হাজার গ্রেনেড এবং লাখ লাখ বুলেট হারিয়ে ফেলেছে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার সামরিক বাহিনী। দেশটির সামরিক ঘাঁটিগুলোতে পরিদর্শনের পর এই তথ্য সামনে এসেছে।
১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) থেকে ভারতের আসামে যত অভিবাসী গেছেন, তাদের সংখ্যা ও অন্যান্য তথ্য জানতে চেয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।
বৃহস্পতিবার ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন ৫ জন বিচাপতির একটি সাংবিধানিক বেঞ্চ ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় এই রাজ্যের রাজ্য সরকাকে লিখিত এক আদেশে বলেন, আগামী ১১ ডিসেম্বরের মধ্যে এসব তথ্য পাঠাতে হবে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এই রাজ্যটিতে দীর্ঘদিন ধরেই সেখানকার আদি বাসিন্দা এবং বাংলাদেশি অভিবাসীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সংঘাত চলছে। রাজ্যে গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ক্ষমতাসীন দল বিজেপি শুরু থেকেই বাংলাদেশের অভিবাসীদের ‘অবৈধ’ দাবি করে তাদেরকে আসাম থেকে বিতাড়িত করার সতর্কবার্তা দিয়ে আসছে।
তবে মৌখিকভাবে বা রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে এ ব্যাপারে কথাবার্তা বললেও, বাস্তবে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশি অভিবাসীদের উচ্ছেদের কোনো উদ্যোগ নেয়নি কেন্দ্রীয় কিংবা আসামের রাজ্য সরকার।
অবশ্য তার একটি বড় কারণ বিজেপিবিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। অভিযোগ— তাদের বিজেপি এই ইস্যু থেকে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করতে চাইছে।
এদিকে, বাংলাদেশি অভিবাসীদের উচ্ছেদ না করলেও আসামের রাজ্য সরকার ভারতের নাগরিকত্ব বিষয়ক আইনের ‘৬ এ’ ধারার অপব্যবহার করে তাদের নানাভাবে হয়রানি করছে বলে এ পর্যন্ত ১৭টিরও বেশি পিটিশন জমা পড়েছে ভারতের সর্বোচ্চ আদালত। এসব পিটিশনে ‘৬ এ’ ধারার বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ছিল সেইসব পিটিশনের ওপর শুনানির দিন। শুনানি শেষে এই আদেশ দেন সুপ্রিম কোর্ট বেঞ্চ।
বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্রের পাশাপাশি হাজার হাজার গ্রেনেড এবং লাখ লাখ বুলেট হারিয়ে ফেলেছে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার সামরিক বাহিনী। দেশটির সামরিক ঘাঁটিগুলোতে পরিদর্শনের পর এই তথ্য সামনে এসেছে।
মালোশিয়া প্রবাসী মো. খোকন জমাদার মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে এক বিবৃতিতে বলেন , শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা ক্রমবিকাশের এবং প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে প্রতি বছর পহেলা মে দিবস দুনিয়াব্যাপী উদযাপন হয়ে থাকে। আমরা এবারের মে দিবসে বিশেষভাবে, মালোশিয়া ও বাংলাদেশের শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা দাবি জানাচ্ছি।
গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধে দখলদার ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় ফিলিস্তিনে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূতকে ধাওয়া দিয়েছেন ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীরা।