দ্বিতীয় সন্তান জন্মের পর অভিনয় ছাড়বেন আনুশকা?
দ্বিতীয়বার নাকি মা-বাবা হতে চলেছেন অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা এবং ক্রিকেটার বিরাট কোহলি। শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) থেকে এ নিয়ে চলছে জোর আলোচনা।
কথায় আছ, ‘মানিকে মানিক চিনে রতনে রতন, জহুরীর হাতে থাকে সঠিক যতন’। ঠিক তেমনি বলিউডের জনপ্রিয় নায়ক মিঠুনকে বেছে নিয়েছিলেন ইন্ডাস্ট্রির এক নামজাদা পরিচালক মৃণাল সেন। আসল শিল্পীর কদর করতে পারলে তাতে দশের লাভ। অন্তত, মিঠুন চক্রবর্তীর জীবনে ঠিক এমন এক মসিহা হয়েই এসেছিলেন তিনি।
মৃণাল সেন ভারতীয় সিনেমাকে উপহার দিয়েছেন অসংখ্য উঁচু দরের সিনেমা। আর মিঠুনকে বেছে নেওয়ার পেছনেও তার যুক্তি ছিল বেশ পাকাপোক্ত। একই কলেজের ছাত্র ছিলেন দুজনে। উত্তর কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজের দুই প্রাক্তন তারা। মিঠুনের জীবন পাল্টে দিয়েছিলেন তিনি। বলিউডের মহাগুরু মিঠুন, আজও বলেন তার জীবনে মসিহা হয়ে এসেছিলেন মৃণাল বাবু।
গতকাল রোববার কলেজ ক্যাম্পাসে পা রাখতেই যেন মিঠুনের সেইসব স্মৃতি আবারও তাজা হয়ে গেল। মৃণাল সেনের শতবর্ষ উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে গিয়েই নস্টালজিক তিনি।
আহিরীটলার গলি থেকে মুম্বাইয়ের রাজপথ। সেদিন মৃণাল বাবু না থাকলে বোধহয়, আর ডিস্কো ড্যান্সার হওয়া হয়ে উঠত না গৌরাঙ্গ চক্রবর্তীর। তার হাত ধরেই সিনেমার দুনিয়ায় আসা। সাফল্য থেকে জাতীয় পুরস্কার, রাজনীতি ছেড়ে সিলভার স্ক্রিন…কেমন ছিল সেদিনগুলো?
মিঠুন বললেন, ‘যার হাত ধরে আমার এ দুনিয়ায় আসা, তার শতবর্ষ। অন্ধকার গলির একটা ছেলে পৃথিবী বিখ্যাত হতে পারে? হিরো হওয়ার একটা গুণ ছিল না আমার। মৃণালদা আমায় সামনে থেকেও দেখেননি। পেছন থেকে দেখেছিলেন। আমার ভিলেন হওয়ার খুব শখ ছিল। গোঁফ লাগিয়ে ওকে ছবি পাঠিয়েছিলাম, ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন। পরে বলেছিলেন, ‘মৃগয়া করব! নায়ক খুঁজছি।’
তারপর, আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি মিঠুনকে। কলকাতার গৌরাঙ্গ, পাড়ি দিয়েছিলেন বোম্বে। হয়ে উঠেছিলেন সে দশকের ড্যান্সিং সেনসেশন। যদিও, বাংলার বুকে বারবার ফিরে এসেছেন তিনি। আজও, রীতিমতো ভারতীয় বাংলা সিনেমাতে কাজ করে যাচ্ছেন এ গুণী অভিনেতা।
দ্বিতীয়বার নাকি মা-বাবা হতে চলেছেন অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা এবং ক্রিকেটার বিরাট কোহলি। শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) থেকে এ নিয়ে চলছে জোর আলোচনা।
আগামী ১৩ অক্টোবর সারাদেশে মুক্তি পাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনীনির্ভর সিনেমা ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’।
একসময় তারা জুটি বেঁধে উপহার দিয়েছেন বহু সুপারহিট সিনেমা। তাদের মধ্যে গোপন প্রেম ছিল বলেও শোনা যায়। তবে বাস্তব জীবনে তারা ঘর বেঁধেছেন ভিন্ন ভিন্ন মানুষের সঙ্গে। বলছি টালিউড সুপারস্টার প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি ও অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তের কথা।