অভিযানে অংশগ্রহণ করেন ৪৫৫ জন ইমিগ্রেশন অফিসার, ৬০ জন জেনারেল অপারেশন ফোর্স (জিওএফ), ১২ জন জাতীয় নিবন্ধন বিভাগের কর্মকর্তা এবং সিভিল ডিফেন্স ফোর্সের পাঁচজন কর্মী ।
অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক রুসলিন জুসোহ বলেন, আটককৃতরা বাংলাদেশ, মিয়ানমার, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ভারত, কম্বোডিয়া, সিয়েরা লিওন এবং ক্যামেরুনের নাগরিক।
এই অ্যাপার্টমেন্টে যারা বসাবাস করেন তাদের মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশ বিদেশি বাসিন্দা। ঘনবসতি হওয়ায় অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে আশপাশের এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের কষ্ট হচ্ছিল বলে অভিযোগ ছিল। এখানে বসবাসরত বিদেশিদের মধ্যে অনেকে বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল অভিযোগ আছে।
মহাপরিচালক দাতুক রুসলিন জুসোহ আরও বলেন, অভিবাসন আইনের অধীনে অন্যান্য অপরাধসহ বিভিন্ন অপরাধের জন্য বিদেশিদের আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের আরও তদন্তের জন্য বুকিত জলিলের ইমিগ্রেশন ডিপোতে পাঠানো হয়েছে।
অভিযানের সময় ইমিগ্রেশনের উপ-মহাপরিচালক (অপারেশন) জাফরি এমবোক তাহা, ইমিগ্রেশনের উপ-মহাপরিচালক (নিয়ন্ত্রণ) দাতুক কেন আনাক লেবেন, ইমিগ্রেশন এনফোর্সমেন্টের পরিচালক মোহাম্মদ জাসমি মোহাম্মদ জুওয়াহির, সেলাঙ্গর ইমিগ্রেশনের পরিচালক খায়রুল আমিনুস কামর উদ্দিন এবং ইমিগ্রেশনের পরিচালক খায়রুল আমিনুস কুমার উদ্দিন, ওয়ান মোহাম্মদ সাউপি ওয়ান ইউসুফ উপস্থিত ছিলেন।