চট্টগ্রামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৬৭ রান সংগ্রহ করে বরিশাল। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫০ রান এসেছে মাহমুদউল্লার ব্যাট থেকে।
শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি বরিশালের। ইনিংসের প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফেরেন দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার তামিম ইকবাল ও ডেভিড মালান। দুজনই মিরাজের বলে আউট হয়ে ডাক খেয়েছেন। আরেক অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিমও এদিন ব্যর্থ ছিলেন। ৪ বলে ৫ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি।
১৬ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন তাওহিদ হৃদয় ও মাহমুদউল্লাহ। এদিন ইনিংস ওপেন করতে নেমে দারুণ শুরু পেয়েছিলেন হৃদয়। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি। ৩০ বলে করেছেন ৩৬ রান।
হৃদয় ফেরার পর আরো একবার বরিশালের ইনিংসে ধস নামে। মোহাম্মদ নবি ও ফাহিম আশরাফ দুই অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই সাজঘরে ফেরেন। তাতে একশর আগেই ৬ উইকেট হারিয়ে অলআউটের শঙ্কায় পড়ে ফরচুনরা। তবে রিশাদ হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে এবারও দলকে টেনে তোলেন মাহমুদউল্লাহ।
শেষ পর্যন্ত ৪৫ বলে ৫০ রান করেছেন মাহমুদউল্লাহ। আর রিশাদের ব্যাট থেকে এসেছে ১৯ বলে ৩৯ রান। আর শেষদিকে ৪ বলে ১২ রান করেছেন তানভির ইসলাম।