ফিলিস্তিনকে তাদের জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে : খামেনি
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, ফিলিস্তিনকে তাদের জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে। ফিলিস্তিনি শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পর তারা সিদ্ধান্ত নেবে ইহুদিবাদীদের সঙ্গে তাদের করণীয় কী।
ইরানের কনস্যুলেটে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। হামলার কঠোর জবাব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে ইরান। এ শঙ্কায় বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করেছে ইসরাইল। সেই সঙ্গে রিজারভিস্টদের তলব করেছে ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ।
ইসরাইলের চ্যানেল ১২-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিশোধ নিতে হিজবুল্লাহ বা অন্য কোনো গ্রুপকে না দিয়ে ইরান সরাসরি ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে পারে। ইসরাইলে ইরান সরাসরি হামলা চালানোর ব্যাপারে অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
সাবেক সামরিক গোয়েন্দাপ্রধান অ্যামোস ইয়ালদিন বলেন, ইসরাইলে যদি ইরান সরাসরি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়, এতে বিস্ময়ের কিছু থাকবে না। তিনি গত জানুয়ারিতে পাকিস্তানে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ঘটনা উল্লেখ করেন।
হিব্রু ভাষার মিডিয়ার খবরে বলা হয়, হুমকি মূল্যায়নের পর বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে, সেনাদের তলব করা হয়েছে।
সোমবারের ওই হামলার পর লেবানন থেকে হিজবুল্লাহ বেশ কয়েক দফা ইসরাইলে রকেট নিক্ষেপ করেছে।
ঘটনাবলির সঙ্গে পরিচিত একজন পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সর্বাত্মক যুদ্ধ না করেই কীভাবে জবাব দেওয়া যায়, তা নিয়ে ভাবছে ইরান। তারা এমন কিছু করতে চায়, যাতে করে জবাবও দেওয়া যায়, আবার উত্তেজনাও না বাড়ে।
মার্কিন থিংকট্যাংক কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশন্সের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ইলিয়ট আবরাসমও মনে করেন, ইসরাইলের সঙ্গে সর্বাত্মক যুদ্ধ চায় না ইরান। তবে তারা ইসরাইলি স্বার্থে আঘাত হানবে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, ফিলিস্তিনকে তাদের জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে। ফিলিস্তিনি শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পর তারা সিদ্ধান্ত নেবে ইহুদিবাদীদের সঙ্গে তাদের করণীয় কী।
বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্রের পাশাপাশি হাজার হাজার গ্রেনেড এবং লাখ লাখ বুলেট হারিয়ে ফেলেছে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার সামরিক বাহিনী। দেশটির সামরিক ঘাঁটিগুলোতে পরিদর্শনের পর এই তথ্য সামনে এসেছে।
মালোশিয়া প্রবাসী মো. খোকন জমাদার মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে এক বিবৃতিতে বলেন , শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা ক্রমবিকাশের এবং প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে প্রতি বছর পহেলা মে দিবস দুনিয়াব্যাপী উদযাপন হয়ে থাকে। আমরা এবারের মে দিবসে বিশেষভাবে, মালোশিয়া ও বাংলাদেশের শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা দাবি জানাচ্ছি।