ওমরাহ পালন করে কাল দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে বুধবার সস্ত্রীক দেশে ফিরছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার অংশ হিসেবে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে ।
বুধবার (১৩ মার্চ) রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি। এরপর কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকরা তাকে হাসপাতালে ভর্তির সিদ্ধান্ত নেন।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘চিকিৎসকরা ম্যাডামকে হাসপাতালে ভর্তি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি (খালেদা জিয়া) নিয়মিত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে এসেছেন।’
তিনি বলেন, ‘আরও কিছু পরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। সেজন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ভর্তি থাকা অবস্থায় আরও কিছু নিয়মিত পরীক্ষা হবে। এরপর তার চিকিৎসকরা বসে তার সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।’
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর থেকে তার অসুস্থতা বাড়া-কমার মধ্যে আছে। করোনা মহামারির সময় ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পেয়ে বাসায় ফেরেন তিনি। এরপর বেশ কয়েকবার হাসপাতালে যান। সবশেষ গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে।
গত বছরের ২৬ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স হাসপাতালের তিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বাংলাদেশে আসেন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য। তাদের চিকিৎসা শুরুর পরই খালেদার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হতে শুরু করে। সে যাত্রায় হাসপাতালে ১৫৬ দিন থেকে চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় বাসায় ফেরেন খালেদা জিয়া। এরপর থেকে কিছুদিন বিরতি দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে।
সবশেষ গত ফেব্রুয়ারির শুরুতেও শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে বুধবার সস্ত্রীক দেশে ফিরছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির গণতন্ত্রের প্রতি আগ্রহ কোনদিনও ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি করেছে ভ্যাবলা মার্কা নির্বাচন। ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন, প্রহসনের নির্বাচন, এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার— এগুলো তো বিএনপির।
স্বাধীন রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি এবং নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরাইলি বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী ছাত্রসমাজ, শিক্ষক ও সচেতন নাগরিকদের যে আন্দোলনের সূচনা হয়েছে তার প্রতি সংহতি প্রকাশ করে বিশাল পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।