তিনি বলেন, বিচ্ছিন্ন বিক্ষিপ্ত সাংঘর্ষিক কারচুপির ঘটনা ছাড়া সারা দেশে ভোট অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে। এই মতের সাথে আমি একমত। দ্বিতীয়ত আমি মনে করি যে, বিচ্ছিন্ন বিক্ষিপ্ত যে কারচুপির ঘটনা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে তার ভেতরে দুর্ভাগ্যজনক হলেও কুষ্টিয়া-২ আসন আমার এলাকার অন্তর্ভুক্ত। এখানে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মাস্তান বাহিনী ভোটের সাত দিন আগে থেকে যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে সেটাও বন্ধ করা সম্ভব হয়নি। ভোটের দিন ১৬১ কেন্দ্রের ভেতরে ১৮টি কেন্দ্রে অস্বাভাবিক ভোট লক্ষ্য করা গেছে। যা কারচুপির মাধ্যমে করা হয়েছে। উপর্যুপরি প্রতিবাদ করার পরও, এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের নজরে আনার পরও, কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা কারচুপি বন্ধে পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই আমি মনে করি কুষ্টিয়া-২ আসনে আমি জনগণের ভোটে নয়, কারচুপির ভোটে পরাজিত হয়েছি।
মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা জাসদের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে হাসানুল হক ইনু এসব কথা বলেন।
সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, যে আক্রমণ হুমকি-ধমকি অত্যাচার শুরু হয়েছে। এটা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। আওয়ামী লীগ বনাম জোটের শরিক দলের সাংঘর্ষিক অবস্থা এলাকায় থাকা উচিত না। এখানে যারা আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব তারা বেশিরভাগ নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করেছে।