বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ডিএসইর এমডির শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান।
চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসের রাজস্ব আদায়ে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভ্যাট বিভাগ। আর জুলাই মাসে সবচেয়ে বেশি ভ্যাট এসেছে সিগারেট খাত থেকে।
এনবিআরের ভ্যাট, কাস্টমস ও আয়কর এই তিন বিভাগ মিলিয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৫.৩৮ শতাংশ। আর এনবিআরের তিন অনুবিভাগের মধ্যে কাস্টমস অনুবিভাগ প্রবৃদ্ধি ১৩.৭০ শতাংশ এবং আয়করে ৯.৬৫ শতাংশ অর্জন করেছে। বুধবার এনবিআরের ভ্যাট বিভাগ এমন অর্জনের ।
পরিসংখ্যান বিভাগের তথ্যানুযায়ী চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে ভ্যাট আদায় হয়েছে ৭ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা। যা ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাইতে আদায় ছিল ৬ হাজার ২৯৯ কোটি টাকা। ভ্যাট বেশি আদায় হয়েছে ১ হাজার ৩৫৫ কোটি টাকা।
চলতি বছরের জুলাই মাসের ভ্যাট সংগ্রহের এই উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকবে বলেও আশা করেছেন ভ্যাট বাস্তবায়ন ও আইটি বিভাগের সদস্য ডক্টর মইনুল খান।
জুলাই মাসের ভ্যাট আদায়ে শীর্ষে রয়েছে এলটিইউ ভ্যাট কমিশনারেট। এলটিইউর মোট আদায় ৩ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। আগের তুলনায় যা ৮৬০ কোটি টাকা বেশি। এই কমিশনারেটের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩১.৮৬ শতাংশ। যা সাম্প্রতিক সময়ের ভ্যাট আহরণের রেকর্ড।
এছাড়া কুমিলস্না, সিলেট, খুলনা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, ঢাকা পূর্ব, ঢাকা দক্ষিণ, রংপুর ও যশোর কমিশনারেট চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে তুলনামূলক ভালো করেছে। এদের সবার প্রবৃদ্ধি ডাবল ডিজিটের।
জুলাই মাসে সবচেয়ে বেশি ভ্যাট আহরণ হয়েছে সিগারেট খাত থেকে। এই খাতে মোট আদায় ১ হাজার ২১১ কোটি টাকা, যা আগের তুলনায় ২৫.৯২ শতাংশ বেশি। অন্যান্য বড় খাত হচ্ছে মোবাইল অপারেটর, পেট্রোলিয়াম গ্যাস, পেট্রোলিয়াম পণ্য, সিরামিক টাইলস, বাণিজ্যিক ফ্লোর স্পেস ও প্রকিউরমেন্ট সেবা।
এছাড়া মিষ্টির দোকানের ভ্যাট আদায়ও বেড়েছে ২৮ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের বাজেটে মিষ্টি খাতে ভ্যাট ১৫ থেকে ৭.৫ শতাংশ এ হ্রাস করা হয়। তা সত্ত্বেও এই খাতে ভ্যাট আদায় কমেনি, বরং বেড়েছে। অর্থাৎ মাঠ পর্যায়ের ভ্যাট কর্মকর্তাদের তৎপরতা ও তদারকি অনেক বেড়েছে বলে মনে করছেন এনবিআর।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান।
নতুন করে আরও ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে মোট ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
‘বাজারে এলে কিছুই কিনে শান্তি পাই না। সব কিছুতেই আগুন জ্বলা দাম! যে জিনিস কিনতে যাই, সেটারই দাম বেড়ে যায়। যে বাজেট নিয়ে বের হই, তা দিয়ে আর সবকিছু কেনা হয় না। বাজারে এলেই তো ঘাম ছুটে যায়। এভাবে কী চলা যায়?’ এভাবেই আক্ষেপের সুরে ক্রমশ দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধির বর্ণনা দিচ্ছিলেন সৈয়দ আব্দুল হাকিম।