স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে নারীর আনন্দ পার্টি, ব্যাপক সমালোচনা
দক্ষিণ এশিয়ায় ডিভোর্স দেওয়াকে এখনো ট্যাবু হিসেবে ধরা হয়। যেসব দম্পতি ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন সমাজে তাদের বাঁকা চোখে দেখা হয়। বিশেষ করে নারীরা বেশি বাধা বিপত্তির মুখে পড়েন।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের বহুমুখী হামলায় বিপর্যস্ত ইসরায়েল। এমনকি হামলা মোকাবিলায় তিন লাখ রিজার্ভ সৈন্যকে তলব করেছে দেশটি। এই পরিস্থিতিতে ইসরায়েলে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও গোলাবারুদসহ অন্যান্য যুদ্ধাস্ত্র পাঠাতে তোড়জোড় শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের বহুমুখী হামলায় বিপর্যস্ত ইসরায়েল। এমনকি হামলা মোকাবিলায় তিন লাখ রিজার্ভ সৈন্যকে তলব করেছে দেশটি। এই পরিস্থিতিতে ইসরায়েলে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও গোলাবারুদসহ অন্যান্য যুদ্ধাস্ত্র পাঠাতে তোড়জোড় শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
এমনকি সংঘাত শুরুর তিনদিনের মাথায় নিরাপত্তা সহায়তা সম্বলিত বেশ কিছু প্লেনও পাঠিয়েছে দেশটি। মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের অভূতপূর্ব হামলা মোকাবিলায় সাহায্য করার জন্য ইসরায়েলে আকাশ প্রতিরক্ষা ও গোলাবারুদ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এ লক্ষ্যে মার্কিন সামরিক বাহিনী ইসরায়েলকে আকাশ প্রতিরক্ষা, যুদ্ধাস্ত্র এবং অন্যান্য নিরাপত্তা সহায়তার নতুন সরবরাহ ‘বাড়াচ্ছে’ বলে সোমবার সিনিয়র একজন মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
পেন্টাগনের সাংবাদিকদের কাছে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘নিরাপত্তা সহায়তা সম্বলিত বেশ কিছু বিমান ইতোমধ্যেই ইসরায়েলের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করেছে।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘আমরা ইসরায়েলের প্রতি সহায়তা আরও বাড়াচ্ছি... আমরা ইসরায়েলের সবচেয়ে জরুরি প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করে তারপর সেই অনুযায়ী তাদের সহায়তা করার জন্য অব্যাহতভাবে যোগাযোগ রাখছি।’
অবশ্য হামাসের হামলার পর ইসরায়েল ঠিক কী পরিমাণ নিরাপত্তা সহায়তার আবেদন করেছে সেটার পরিমাণ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র এখনও বিস্তারিত জানায়নি। তবে মার্কিন ওই প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেছেন, স্থগিত থাকা ইসরায়েলি সহায়তার চালানগুলোর সরবরাহ ত্বরান্বিত করতে প্রতিরক্ষা শিল্পের সাথে যোগাযোগ করা হচ্ছে এবং মার্কিন সামরিক বাহিনী তার নিজস্ব মজুদ থেকেও ইসরায়েলে অস্ত্র সহায়তা করার বিষয়টি ভেবে দেখছে।
এছাড়া ইউক্রেনের পাশাপাশি একই সময়ে ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহ করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্র চাপের মুখে পড়তে পারে বলে অনেকের মধ্যে যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে, সেটিও উড়িয়ে দিয়েছেন মার্কিন ওই প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা।
মার্কিন এই কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা ইউক্রেন, ইসরায়েল উভয়ের প্রতি আমাদের সহায়তা অব্যাহত রাখতে এবং আমাদের নিজস্ব বৈশ্বিক প্রস্তুতি বজায় রাখতে সক্ষম।’
মুসলিমদের তৃতীয় পবিত্র ধর্মীয় স্থান আল-আকসা মসজিদের পবিত্রতা লঙ্ঘন এবং অবৈধ বসতিস্থাপনকারীদের অত্যাচারের জবাব দিতে গত শনিবার থেকে ইসরায়েলে ‘অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড’ নামে সামরিক অভিযান শুরু করে হামাস।
হামাসের এই হামলায় নিহত ইসরায়েলিদের সংখ্যা ৯০০ ছাড়িয়েছে। নিহতদের মধ্যে বহু সেনাসদস্য, নারী ও শিশু রয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও প্রায় ২৫০০ ইসরায়েলি। অন্যদিকে গাজায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত হয়েছেন প্রায় ৭০০ ফিলিস্তিনি।
এই ঘটনায় ইসরায়েল উপকূলে বিমানবাহী রণতরী পাঠানোর কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া ইসরায়েলে আরও সামরিক সহায়তার কথাও জানিয়েছে দেশটি।
তবে ইসরায়েলে মার্কিন সেনা পাঠানোর কোনও পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের নেই বলে স্থানীয় সময় সোমবার জানান হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি। তিনি বলেন, ইসরায়েলের কাছ থেকে নিরাপত্তা সহায়তা চেয়ে আরও অনুরোধ আসবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা যুক্তরাষ্ট্র যত দ্রুত সম্ভব পূরণ করার চেষ্টা করবে।
কিরবি আরও বলেন, হামাসকে সমর্থন করার ক্ষেত্রে ইরানের ‘জড়িত থাকা নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই’। তবে ইসরায়েলে হামাসের হামলায় ইরান সরাসরি জড়িত ছিল এমন কোনও শক্ত এবং বাস্তব প্রমাণ পায়নি যুক্তরাষ্ট্র।
যদিও প্রভাবশালী মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল পত্রিকার একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, হামাসকে ইসরায়েলে আশ্চর্যজনক হামলার প্রস্তুতিতে সহায়তা করতে ভূমিকা রেখেছে ইরান। অবশ্য ইরান নিজেও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন ওই প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেছেন, ইসরায়েলে হামলার পেছনে ইরানের জড়িত থাকার কোনও প্রমাণ এখনও পাওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, ‘অবশ্যই, ইরান এই পরিস্থিতির সঙ্গে রয়েছে। ইরান বছরের পর বছর ধরে হামাস এবং হিজবুল্লাহকে সহায়তা দিয়েছে। তবে আমাদের কাছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনের সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলোকে সমর্থন করে এমন কোনও তথ্য নেই।’
এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, দুঃখজনকভাবে এখন আমরা জানি, নিহতদের মধ্যে ১১ মার্কিনি রয়েছে। যাদের অনেকে ইসরায়েলে সেকেন্ড হোম বানিয়ে থাকছিল।
বিবৃতিতে তিনি জানান, নিহত ১১ জন ছাড়াও আরও অনেকে এখনও হিসাবের বাইরে আছে। তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, দেশে হোক কিংবা বিদেশে, মার্কিন নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানই প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।
দক্ষিণ এশিয়ায় ডিভোর্স দেওয়াকে এখনো ট্যাবু হিসেবে ধরা হয়। যেসব দম্পতি ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন সমাজে তাদের বাঁকা চোখে দেখা হয়। বিশেষ করে নারীরা বেশি বাধা বিপত্তির মুখে পড়েন।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হিসেবে কমালা হ্যারিসকে আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন জানিয়েছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। শুক্রবার (২৬ জুলাই) এক মিনিটের একটি ভিডিও প্রকাশ করেন ওবামা। এতে দেখা যায় তার স্ত্রী এবং তিনি বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসের সঙ্গে কথা বলছেন।
সারা বিশ্বের পারমাণবিক এবং সামরিক গোপনীয়তা চুরির চেষ্টা করছে উত্তর কোরিয়া। এ লক্ষ্যে পূর্ব এশিয়ার এই দেশটির হ্যাকাররা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার ও বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে টার্গেট করছে।