ব্যাটিং ইউনিটে রান নেই, কোচ-অধিনায়কের মাঝে দূরত্ব বৃদ্ধির গুঞ্জন তো আছেই। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে খেলোয়াড়দের ইনজুরির খবর। সাকিব আল হাসান আগেই চোট পেয়েছিলেন। খেলেননি ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটাও।
এদিকে চলতি বিশ্বকাপের শুরু থেকেই ইনজুরিতে রয়েছেন তাসকিন আহমেদ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই প্রথম ম্যাচ খেলার সময় কাঁধের পুরনো চোট ফিরে আসে তাসকিনের। এরপরেও অবশ্য খেলেছেন এই পেসার। তবে কোনবারেই নিজের বোলিং কোটা পূরণ করা হয়নি তার। এর ফলে দলকেও পড়তে হয়েছে বিপাকে।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাত্র ৬ ওভার বোলিং করেন তাসকিন। একই কারণে দ্বিতীয় ম্যাচে ৬ এবং তৃতীয় ম্যাচে ৮ ওভার বোলিং করতে দেখা যায় টাইগার পেসারকে। আর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে তো একাদশেই রাখা হয়নি তাসকিনকে।
শঙ্কা জেগেছে আসন্ন দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ খেলা নিয়েও। বিশেষ সূত্রে জানা গেছে, অবস্থা অনুযায়ী যদি তাসকিনের অপরারেশন করানো হয়, তাহলে কমপক্ষে দেড় থেকে দুই মাস থাকতে হবে মাঠের বাইরে। তবে বিশ্বকাপ কেন্দ্র করে আপাতত সে দিকে যাবে না টিম ম্যানেজমেন্ট। আর রিপোর্টে যদি গুরুতর কিছু ধরা পড়ে, তবে হয়ত বিশ্বকাপই শেষ হয়ে যাবে তাসকিন আহমেদের।
এর আগে পুনেতে তাসকিনের স্ক্যান করানো হয় যদিও তার রিপোর্ট কোনো কিছুই স্পষ্ট জানানো হয়নি। সাকিবের ইনজুরির মতো তানকিনের ইঞ্জুরি নিয়েও ধুম্রজাল। বাংলাদেশের পরের ম্যাচ মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে। শনিবারের সেই ম্যাচে তাসকিনকে নাও দেখা যেতে পারে।