বৃহস্পতিবার (০১ ফেব্রুয়ারি) সকালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধীতে শ্রদ্ধা জানাতে যাবার আগে নিজ এলাকা নড়াইলে আসেন। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে নড়াইল জেলা সার্কিট হাউজে উপস্থিত হন তিনি। সেখানে একদল চৌকস পুলিশ বাহিনীর সালামী গ্রহণ করেন।
পরে হাউজের ভিভিআইপি কক্ষে জেলার প্রশাসনিক উর্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাময়িক সময়ের জন্য মতবিনিময় করেন। এ সময় তিনি জেলা প্রশাসন রচিত সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় নড়াইল শীর্ষক সুভেন্যুর ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন। এরপর তিনি সকাল সাড়ে ৯টার দিকে টুঙ্গীপাড়ার উদ্দেশ্যে সার্কিট হাউস ত্যাগ করেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধু কন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদিচ্ছায় আজ আমি এ পর্যন্ত আসতে পেরেছি। তিনি বলেন, খেলাধূলা আর সংসদ সদস্যের কার্যক্রম আমি এক চোখে দেখি না। দুটি আলাদা কাজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে যে গুরু দায়িত্ব দিয়েছেন তা জীবন বাজি রেখে সুন্দরভাবে করতে চেষ্টা করবো। আমি নড়াইলের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের দোয়া আর্শীবাদ কামনা করছি।
তিনি আরো বলেন,মেগা প্রজেক্ট গুলো ৫ বছরের মধ্যে দৃশ্যমান হবে।