কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর আ.লীগের রুদ্ধদ্বার বৈঠক
কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অংশ নেন।
‘ডামি’ নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে ডাকা ৪৮ ঘণ্টা হরতালের সফলে রাজধানীতে মিছিল ও পিকেটিং করেছে বিএনপির নেতাকর্মীরা।
শনিবার (৬ জানুয়ারি) হরতালের প্রথম দিনে রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় মিছিল ও পিকেটিং করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেয় বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
এসময় রুহুল কবির রিজভী বলেন, সরকার আবারও আগুন নিয়ে খেলা শুরু করেছে। একতরফা নির্বাচন আয়োজন করতে সে পুরানো খেলায় মেতে উঠেছে সরকার। আগেও অগ্নিসন্ত্রাসের নারকীয় তাণ্ডব চালিয়ে ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী রাজনৈতিক ফায়দা লুটার চেষ্টা করেছিল। গতকাল বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে অগ্নিকাণ্ড এবং হতাহতের ঘটনা সরকারি সে পুরানো খেলারই অংশ বলে জনগণ বিশ্বাস করে।
তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রের জন্য বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর আন্দোলনে জনগণ যখন ব্যাপক সাড়া দিয়েছে, তখন আবারও ক্ষমতাসীন মহল সন্ত্রাসের ওপর নির্ভর করে মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। কর্তৃত্ববাদী দেশের মতো নির্বাচন আয়োজন করতে সরকার একের পর এক ষড়যন্ত্র করছে, আর দায় চাপাচ্ছে বিরোধী দলের ওপর। তাদের লক্ষ্যই হচ্ছে বিরোধীদলকে নিধন করে ক্ষমতায় টিকে থাকা।
বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুনের ঘটনা জাতিসংঘের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করেন রিজভী।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকূল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আকরামুল হাসান মিন্টু, খান রবিউল ইসলাম রবি, তাঁতী দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম প্রমুখ।
এএইচআর/এসএম
কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অংশ নেন।
সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, বর্তমান সরকার শক্তি-সামর্থ্য দিয়ে এই দেশটাকে দখল করে ফেলেছে। এখন জনগণের কথার কোনো দাম নেই, এখন তাদের কথায় জনগণকে চলতে হচ্ছে।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ, উত্তর, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনকে দলের কর্মসূচি অবহিত করতে যৌথ সভা ডেকেছিল ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। সেই সভার সূচনা বক্তব্যের শেষে দলের সাধারণ সম্পাদক অন্যান্য নেতাদের বক্তব্য দেবেন কি না— জিজ্ঞাসা করলেও কেউ রাজি হননি। এ অবস্থায় দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সূচনা বক্তব্যেই শেষ হয়ে যায় যৌথ সভা।