অর্থনৈতিক চাপের মধ্যেও বাজেট বাস্তবায়ন করা হবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক চাপ রয়েছে দেশে। এর মধ্যও যথাসময়ে বাজেট দেওয়া হবে এবং তা বাস্তবায়ন করা হবে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ছয়টা থেকে। নতুন এ উড়াল সড়কে কোন কোন পথ ধরে ওঠানামা করা যাবে তা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
গতকাল শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা শিকদারের সই করা গণবিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উত্তর থেকে দক্ষিণ অভিমুখী যানবাহনের ক্ষেত্রে ওঠার স্থান হবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা; প্রগতি সরণি এবং বিমানবন্দর সড়কের আর্মি গলফ ক্লাব এবং নামার স্থান হবে বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ; মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে; ফার্মগেট প্রান্তে ইন্দিরা রোডের পার্শ্বে।
দক্ষিণ হতে উত্তর অভিমুখী যানবাহনের ক্ষেত্রে ওঠার স্থান হবে বিজয় সরণি ওভারপাসের উত্তর এবং দক্ষিণ লেন; বনানী রেল স্টেশনের সামনে এবং নামার স্থান হবে মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে; বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ের সামনে বিমানবন্দর সড়ক; কুড়িল বিশ্বরোড এবং বিমানবন্দর ৩য় টার্মিনালের সামনে।
আরও বলা হয়, রোববার সকাল ৬টায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রান্ত হতে ফার্মগেট প্রান্ত পর্যন্ত অংশের উভয়দিকে যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ২ এবং ৩ চাকার যানবাহন এবং পথচারী চলাচল সম্পূর্ণ নিষেধ। এর ওপর যেকোনো ধরনের যানবাহন দাঁড়ানো ও যানবাহন থেকে নেমে দাঁড়িয়ে ছবি তোলা সম্পূর্ণ নিষেধ। নতুন এ উড়ালপথের মূল সড়কে সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার এবং ওঠানামার র্যাম্পের জন্য সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার। নির্ধারিত টোল পরিশোধ করে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠা-নামা করা যাবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক চাপ রয়েছে দেশে। এর মধ্যও যথাসময়ে বাজেট দেওয়া হবে এবং তা বাস্তবায়ন করা হবে।
পবিত্র হজ ১৬ জুন অনুষ্ঠিত হতে পারে। সে অনুযায়ী সময় এক মাসেরও কম। তবে এখনো বেসরকারিভাবে নিবন্ধিত অনেক হজযাত্রীর ভিসা হয়নি। ভিসা না হওয়া হজযাত্রীরা একধরনের অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন। চলতি মৌসুমে বেসরকারিভাবে গাইডসহ হজে যাওয়ার কথা রয়েছে ৮০ হাজার ৬৯৫ জনের। শুক্রবার পর্যন্ত ভিসা হয়েছে ৭৬ হাজার ৫১৯ জনের। ভিসা হয়নি ৪ হাজার ১৭৬ জনের।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে ফিরে এসেছিলাম বলেই বঙ্গবন্ধু যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন, কিছুটা হলেও সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি।