আজ (শনিবার) মিরপুরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাকিব বলেন, ‘এখন সবকিছুতেই এশিয়া কাপের ভাবনা। আরও ছোট করে বলতে গেলে, আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কা নিয়ে ভাবছি। বিশ্বকাপেরটা পরে ভাবা যাবে। দুটি আলাদা টুর্নামেন্ট। এশিয়া কাপে ভালো করলে বিশ্বকাপ ভালো হয়ে যাবে, এমনটা নয়। আবার এখানে খারাপ করলেও, পরবর্তী ধাপে খারাপ হয়ে যাবে না।’
শ্রীলঙ্কা থেকে ফিরে দলের সঙ্গে অনুশীলনে দেখা যায়নি সাকিবকে। একইসঙ্গে দলের খেলোয়াড়দের সঙ্গেও কথা বলতে পেরেছেন মাত্র একবার। এ নিয়ে টাইগার অধিনায়ক বলছিলেন, ‘আমার খুব বেশি একটা কথা বলতে হয়নি। আমাদের দলে যারা আছেন, বেশিরভাগকেই আমি অনেকদিন ধরে চিনি। তাদের বেশিরভাগই আমার অধীনে খেলেছেন, না হয় আমি তাদের অধীনে খেলেছি। মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপারটা যে কঠিন হবে, তা আমার মনে হয় না।’
২০১১ বিশ্বকাপে সাকিবের নেতৃত্বে বিশ্বকাপ খেলেছিল বাংলাদেশ। সেই সাকিব আর আজকের সাকিব নিয়েও অবশ্য বেশি কিছু বলেননি এই টাইগার দলপতি, ‘বিশ্বকাপ…যদিও অনেক অল্প বয়স ছিল। এখন যেহেতু অনেক বড় একটা অভিজ্ঞতা আছে, সেদিক থেকে অনেক ভালো একটা দল। আমাদের ভালো করার সম্ভাবনাটাও অনেক বেশি।’
দলে নতুন ক্রিকেটার থাকলেও সাকিবের আস্থা আছে সবার ওপরেই, ‘কিছু নতুন খেলোয়াড় এসেছে। আমার সম্পর্কে ওদের ধারণা আছে। মানিয়ে নিতে খুব একটা কষ্ট হবে না। সবাই জানে, কার কী করতে হবে। আমরা যে সংস্কৃতি তৈরি করার চেষ্টা করছি, সেদিক থেকে যার যে দায়িত্ব, তা সবাই বোঝে।’