জমকালো আয়োজনে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) একাদশ আসরের থিম সং ও গ্রাফিতি প্রকাশ করেছে বিসিবি। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট আয়োজনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেই জড়িত বলে আগে থেকে শোনা যাচ্ছিল।
এবার জানা গেল, বিপিএলের থিম সংয়েও তিনি কয়েকটি লাইন লিখেছেন। এমনটাই জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
থিম সং এবং গ্রাফিতি উন্মোচন অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে বিসিবির প্রতি কৃতজ্ঞতা দেখিয়ে ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা জানেন যে এবার আমাদের বিপিএল আয়োজনের সঙ্গে রয়েছেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। আমি নিজেও যখন প্রথম স্যারকে প্রস্তাব দিয়েছিলাম...(প্যারিস) অলিম্পিক-সহ বড়বড় অনেক ইভেন্টে আপনি ইনপুট দিয়ে থাকেন। তো আমাদেরকে যদি একটু দিতেন।’
থিম সংয়ে কয়েকটি লাইন লিখে প্রধান উপদেষ্টার সরাসরি অংশগ্রহণের কথা উল্লেখ করেন আসিফ মাহমুদ, ‘আমি আশা করিনি যে স্যার পার্সোনালি এতটা যুক্ত হবেন আমাদের সঙ্গে। স্যার এবং স্যারের টিম আমার চেয়েও অনেক (বেশি) যুক্ত ছিলেন এটার সঙ্গে। এমনকি স্যার কয়েকটি লাইনও লিখে দিয়েছেন থিম সংয়ের। উনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান ইনপুট দেওয়ার জন্য আমাদেরকে।’
ক্রীড়া উপদেষ্টা এবং বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ বিপিএলের প্রাথমিক কার্যক্রম শুরুর পর থেকেই স্মরণীয় টুর্নামেন্ট আয়োজনের কথা বলে আসছেন। বড় আয়োজনে প্লেয়ার্স ড্রাফট, মাস্কট উন্মোচনের পর এবার থিম সং প্রকাশের জন্য বিসিবিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ, ‘বিসিবি সেটাকে (পূর্ব ঘোষণা) সিরিয়াসলি নিয়ে অনেক সুন্দরভাবে বাস্তবায়ন করেছে। সেজন্য বিসিবিকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এবারের বিপিএলকে আমরা নতুনভাবে সাজাতে চাই।’
বিসিবির এই অনুষ্ঠানে জুলাই বিপ্লবের নানা প্রতীকি ছবির সমন্বয়ে গ্রাফিতি প্রদর্শন করা হয়। পরে ‘আবার এলো বিপিএল’ শিরোনামে থিম সং প্রকাশ করে আগত অতিথিদের সামনে। এবারের থিম সংয়ে কণ্ঠ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী গায়ক মুজা, ব্যান্ড শিল্পী রায়েফ আল হাসান রাফা এবং র্যাপার হান্নান হোসাইন শিমুল। গানে নৃত্য ও মডেলিং করেছেন রিদি শেখ।
সম্প্রতি ক্রিকেটার ও সাবেক সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা মারা গেছেন শীর্ষক একটি দাবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে। দাবি করা হচ্ছে, দুবাইতে মাশরাফি গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা গেছেন।
স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সদস্যগণ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে মাসিক ৩ হাজার টাকা ভাতা পেতেন। সেই ২০০৩ সাল থেকে তারা এই ভাতা পেয়ে আসছিলেন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে যা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সম্প্রতি এই ভাতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়। এর ফলে বিশ বছর পর সেই ভাতা আজ বেড়ে ২০ হাজার টাকা হয়েছে।
বাংলাদেশি স্পিনারদের ঘূর্ণিতে শুরুতেই দিশেহারা নেপাল। জান্নাতুল মাওয়া-নিশিতা নিশিদের ঘূর্ণি ধাঁধার সমাধান জানা ছিল না নেপালের ব্যাটারদের। ফলে তারা ফেঁসে গেছেন জুনিয়র টাইগ্রেসদের স্পিন জালে।