সিরাজগঞ্জে বৃষ্টিতে বিকেলে নৌকার পক্ষে শেহেরিন সেলিম রিপনের প্রচরনা ও গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে বৃষ্টিস্নাত বিকেলে সরকারের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে নৌকার পক্ষে গনসংযোগ ও প্রচার-প্রচারনা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সন্ত্রাসী সংগঠন। আন্তর্জাতিক মহলও বিএনপিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। এজন্য দলটির নিবন্ধন বাতিল এবং রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে বিএনপির নিবন্ধন বাতিল চেয়ে ইসি সচিবের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল।
ইসিতে স্মারক লিপি জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, ‘১৯৭৫ সালে জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে এদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছেন। তারই উত্তরসূরি তারেক রহমান ও তার মায়ের (খালেদা জিয়া) নেতৃত্বে যে সংগঠন পরিচালিত হচ্ছে বাংলাদেশে হরতাল অবরোধের নামে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ যখন উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছে তখন তারেক রহমানের নেতৃত্বে আবারও সন্ত্রাস হচ্ছে। তারেক রহমানের নির্দেশেই নৈরাজ্য হচ্ছে, সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চায় বিএনপি। সহিংসতা করে বিদেশিদের বার্তা দিতে চায় বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্র। জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচারের পাশাপাশি তারেক রহমানকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার দাবি জানাই আমরা। বিএনপির রাজনীতি যতদিন থাকবে দেশে সন্ত্রাসের রাজনীতিও ততদিন থাকবে।’
যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তারেক রহমান দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, তাই তাকে ফিরিয়ে এনে আদালত যে, রায় দিয়েছেন সেটা কার্যকর করা হোক। বিএনপির রাজনীতি যতদিন থাকবে ততদিন তারা দেশ ধ্বংসের চক্রান্ত করবে। ততদিনই তারা হত্যা, পেট্রোল বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা, আগুনে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করতেই থাকবে। তাই দেশের যুব সমাজ, ছাত্র সমাজ এবং সর্বস্তরের জনগণ মনে করে এই সংগঠনের বিচরণ বেশি দিন বাংলার মাটিতে থাকা উচিত নয়। তাই আমরা তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের দাবি করছি।’
সিরাজগঞ্জে বৃষ্টিস্নাত বিকেলে সরকারের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে নৌকার পক্ষে গনসংযোগ ও প্রচার-প্রচারনা করা হয়েছে।
‘তৃণমূল বিএনপি’ নিয়ে আসছে নতুন চমক। আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর তাদের প্রথম কাউন্সিল হবে। সেদিন দলটিতে যোগ দেবেন রাজনৈতিক অঙ্গনে আগে থেকে পরিচিত ও আলোচিত মুখ শমসের মবিন চৌধুরী ও অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার।
সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রনয়ণের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশ সনাতন পার্টি (বি.এস.পি)।