আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা শুরু
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, চোরাগুপ্তা হামলার জন্য বিএনপি নেতাকর্মী পাচ্ছে না। তাই ভাড়া করা টোকাই দিয়ে তারা হামলা করছে। তাদেরকে দিয়ে বোমা হামলা, পেট্রোল বোমা মারছে, এসব অপকর্ম করছে।
রোববার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিএনপির রাজনীতিতে জড়িয়ে অনেকেই নিজের জীবন নষ্ট করতে চায় না। যারা বিএনপি থেকে সুস্থ রাজনীতিতে বেরিয়ে এসছেন তাদের ধন্যবাদ। ভবিষ্যতে আরও নেতা ও কর্মীরা সুস্থ রাজনীতির দিকে আসবেন বলে আশা করছি।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি জনসমর্থনের অভাবে তাদের আন্দোলন মুখ থুবড়ে পড়েছে। সেই কারণে তারা সন্ত্রাস, অগ্নিসন্ত্রাস, হিংসা, চোরাগুপ্তা হামলা, নাশকতা করছে। স্বাভাবিক পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে তারা রাজনীতিটাকে সন্ত্রাসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন গাড়ি পোড়াচ্ছে।
তিনি বলেন, বিএনপি গণবিরোধী রাজনীতির সমর্থন না দিয়ে তারা জনগণকে শত্রু ভাবে। বেলাল হোসেনের মতো একজন নিরীহ বাস হেলপারকে ৮০ শতাংশ পুড়িয়ে দিয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন এলেই কিছু মানুষ বা গোষ্ঠী ষড়যন্ত্র করে। জনসমর্থহীন এসব গোষ্ঠী তারা নির্বাচনে হেরে যাবে। সবসময় তারা পেছনের দরজা খোলা রাখে। পেছনের দরজা দিয়ে তারা ক্ষমতায় আসার ষড়যন্ত্র করে।
এসময় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, উপ দপ্তর সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) আসনের উপনির্বাচনে নৌকার মাঝি হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন শৈলকূপা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলার ৭ নম্বর হাকিমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শিকদার ওয়াহিদুজ্জামান ইকু। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি (বরিশাল-খুলনা) মো. মনিরুজ্জামান।
২৮ এপ্রিল রবিবার সকাল ১১টায়, জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ গণমুক্তি পার্টি কেন্দ্রীয় পরিষদ কর্তৃক সকল স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক বরাদ্দ বাতিল ও রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজীকরণের জন্য গণ-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় এবং বিক্ষোভ প্রকাশসহ প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিকট স্মরকলিপি পেশ করা হয়।