সোমবার (১ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১১টার সময় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করেন।
রাতুলকে হাসপাতালে নিয়ে আসা ছোট ভাই রাফিন বলেন, সন্ধ্যার দিকে পরিবারের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। পরে সে সবার অগোচরে নিজের রুমে ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি পেঁচিয়ে ফাঁস দেয়। পরে আমরা দেখতে পেয়ে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসি। পরে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে আমরা মধ্য বাড্ডা আর বউবাজার জিপিও ৭০/১ বাসায় ভাড়া থাকি।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। আমরা বিষয়টি বাড্ডা থানাকে জানিয়েছি। ঘটনাটি তারাই তদন্ত করছে।
এসএএ/এমএ