মামুনুল হক কারামুক্ত
গাজীপুর: হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
জাতীয় পার্টির সমালোচনা করে অনেকেই দলটিকে গৃহপালিত বিরোধী দল বলে থাকেন। সেই আক্ষেপ উঠে এলো দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের মুখে।
আজ এক অনুষ্ঠানে তিনি বললেন, আগে আমাদের একটি বার্গেনিং পয়েন্ট ছিল, আমরা বার্গেনিং করে অনেক কিছু আদায় করতে পারতাম। কিন্তু ২০১৪ সালের পর থেকে আমরা সেই শক্তি হারিয়ে ফেলেছি। এখন আমাদের বলা হয় গৃহপালিত রাজনৈতিক দল।
জি এম কাদের বলেন, ১৯৯০ সালের পর জাতীয় পার্টি ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়েছে। ক্ষমতার বাইরে থাকলে আমাদের দেশের দলগুলো টিকতে পারে না। ক্ষমতাসীনরা জুলুম-নির্যাতন করে আমাদের রাজনীতি করতে দেয়নি। যারা ক্ষমতাসীন দল করতে এসেছিল, তারা নব্বই সালের পর দল ছেড়ে চলে গেছে। তারা দল বা দেশের স্বার্থ দেখেনি।
তিনি বলেন, ২০০৮ সালে যখন আমরা মহাজোট করেছি, তখন অনেকেই বলেছে, আমরা পরজীবী হয়ে গেছি। তারা বলেছেন, আমরা নাকি অন্যের সহায়তা ছাড়া নির্বাচনে জয়ী হতে পারি না। দেশের বড় দুটি দলের নির্বাচনে অল্প ভোটের ব্যবধানে জয় পরাজয় নির্ধারণ হয়। সেই অল্প ভোট তো আমরা দিতে পারতাম। আমরা যদি পরজীবী হই, তারপরও আমাদের কাছে টানতে প্রতিযোগিতা ছিল।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, আরও কিছু দিন পর আমার সঠিক মূল্যায়ন হবে। এখন যারা আমাকে মূল্যায়ন করছেন সেটা হয়ত সঠিক হচ্ছে না। সময়ের ব্যবধানে সব কিছুই পরিষ্কার হয়ে যাবে। গেল নির্বাচনে আমি অনেক কিছুই শিখেছি। দেখেছি... রাজনীতি কত বেশি নোংরা হতে পারে, আবার কত বেশি মহৎ হতে পারে। দেখেছি ক্ষুদ্র স্বার্থের জন্য মানুষ কত বেশি নিচে নেমে যেতে পারে। দেখেছি দেশ ও জাতির জন্য মানুষ কত বেশি ত্যাগ স্বীকার করতে পারে। এগুলো আমার চলার পথে পাথেয় হয়ে থাকবে। মহান আল্লাহ যেন এ শিক্ষাগুলো দেশ ও জাতির স্বার্থে কাজে লাগাতে দেন।
গাজীপুর: হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) আসনের উপনির্বাচনে নৌকার মাঝি হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন শৈলকূপা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলার ৭ নম্বর হাকিমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শিকদার ওয়াহিদুজ্জামান ইকু। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি (বরিশাল-খুলনা) মো. মনিরুজ্জামান।