‘সামান্য কেমিক্যালের পয়সা বাঁচাতে দেশের সর্বনাশ করবেন না’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের দেশ ভৌগোলিক সীমারেখায় অত্যন্ত ছোট, কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে বড়। সেক্ষেত্রে আমাদের দেশের পরিবেশ এবং সবকিছু পরিকল্পিতভাবে হওয়া উচিত।
বিদ্যুৎচালিত দ্রুতগতির মেট্রোরেল এতো দিন উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলাচল করলেও আগামী ৫ নভেম্বর থেকে মতিঝিল পর্যন্ত বাণিজ্যিকভাবে চলাচল করবে।
ডুয়েল কন্টিনিউয়াস ওয়েল্ডেড রেল ট্রাকের এই মেট্রোরেলের ভাড়ার পূর্ণাঙ্গ তালিকা আগেই প্রকাশ করেছে ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। সেই হিসেবে উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিলের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা।
মেট্রোরেলের পরিচালন ব্যয় ও জনসাধারণের আর্থিক সামর্থ্য বিবেচনায় নিয়ে মেট্রোরেল বিধিমালা ২০১৬ এর বিধি ২২ অনুসারে ভাড়া নির্ধারণ করেছে ডিটিসিএ। সেখানে বলা হয়েছে, যাত্রীর প্রতি কিলোমিটারের জন্য ভাড়া ৫ টাকা; সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ভাড়া ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ডিটিসিএর তালিকা অনুযায়ী, উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ১০০ টাকা; উত্তরা সেন্টার ও উত্তরা দক্ষিণ স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ৯০ টাকা; পল্লবী স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ৮০ টাকা; মিরপুর-১১ স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ৭০ টাকা; মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ৬০ টাকা; শেওড়াপাড়া ও আগারগাঁ স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ৫০ টাকা; ফার্মগেট স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ৩০ টাকা এবং সচিবালয় স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ২০ টাকা। একই ভাড়া উভয় ক্ষেত্রে চলাচলের জন্য প্রযোজ্য।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের দেশ ভৌগোলিক সীমারেখায় অত্যন্ত ছোট, কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে বড়। সেক্ষেত্রে আমাদের দেশের পরিবেশ এবং সবকিছু পরিকল্পিতভাবে হওয়া উচিত।
রাজধানীর সড়কে দাপটের সঙ্গেই চলছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। দিনে গলিপথগুলোতে এসব রিকশা চলাচল করে বেশি। আর রাত হলেই গলিপথ ছেড়ে রাজপথ দাপিয়ে বেড়ায় এসব রিকশা। ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে বিভিন্ন সময় এসব রিকশা চলাচল বন্ধের দাবি উঠলেও তা বন্ধ হচ্ছে না। এবার খোদ সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব রিকশার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। তার পরেও অবাধে চলছে এসব যান।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হয় সেদিকে সরকারের পাশাপাশি নাগরিক সমাজকেও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। নাগরিকদের প্রতি যেকোনো ধরনের বৈষম্য আইনের শাসনের পরিপন্থি। কাজেই কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হয়।