বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দশম আসরের পর্দা নেমেছে দু’দিন (শুক্রবার) আগে। যেখানে প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়ের স্বাদ পেয়েছে ফরচুন বরিশাল।
তামিম ইকবালের নেতৃত্ব এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিমদের মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের অবদানে ফাইনালে তারা কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে হারিয়েছে। শিরোপাজয়ী তামিমদের অভিনন্দন জানিয়েছেন সাবেক টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের আয়োজনে মাস্টার্স ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টে যোগ দিয়ে সাকিবকে কথা বলতে হয় ক্রিকেট নিয়েও। শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফাইনাল শেষে তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণীতে সাকিবসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ
নিজ জেলা মাগুরা থেকে এসে ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন সাকিব। রাত ১০টার পর তিনি শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ ইনডোর স্টেডিয়ামে এসে পৌঁছান। প্রধান অতিথি ও সংসদ সদস্য হলেও সাকিব জিন্স প্যান্ট এবং টি-শার্ট পরেই এসেছিলেন। প্রধান অতিথি হলেও নির্ধারিত আসন ছেড়ে তিনি সময় কাটিয়েছেন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হয়ে আসা সাবেক ক্রিকেটার হাবিবুল বাশার সুমন, জাভেদ ওমর বেলিম ও সানোয়ার হোসেনের পাশে বসে।
আধঘণ্টার একটু বেশি সময় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পথে গণমাধ্যমের সামনে পড়েন সাকিব। সংসদ সদস্য হওয়ার পর ক্রীড়াঙ্গনে কোনো ফেডারেশনে এই প্রথম প্রধান অতিথি হিসেবে এসে তিনি বলেন, ‘ইনডোরে এসে ভালোই লেগেছে। এই প্রথম মনে হয় এখানে এলাম। ব্যাডমিন্টন-টেবিল টেনিস এরকম খেলা অনেক সম্ভাবনাময়। এখানে পৃষ্ঠপোষকতা ও অনুশীলন জোরদার হলে অনেক ভালো কিছু সম্ভব।’
ব্যাডমিন্টনে এসেও ক্রিকেটের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল সাকিবকে। সদ্য সমাপ্ত বিপিএলের ফাইনাল ও আয়োজন নিয়ে তিনি বলেন, ‘ফাইনালের সময় মাগুরায় ছিলাম। স্কোর দেখেছি। টুর্নামেন্ট কেমন হয়েছে সেটা আয়োজকরা বলবে।’ জাতীয় দলে সাকিবের তিন সতীর্থ তামিম, মুশফিক ও মাহমুদল্লাহ’র ফরচুন বরিশাল চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় তাদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘বরিশাল ভালো খেলেছে। তারা ডিজার্ভিং চ্যাম্পিয়ন। আমার তরফ থেকে তাদের সবাইকে অভিনন্দন।’
আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্দা উঠছে ভারতে অনুষ্ঠেয় নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের। নারী ক্রিকেটের এই মেগা আসরের সূচি প্রকাশ করেছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে ভারত।
ঈদের ছুটির রেশ এখনো কাটেনি। এর মধ্যেই জাতীয় স্টেডিয়ামে পদচারণা। বাংলাদেশের অর্ন্তবর্তকালীন সরকার বনাম বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত দুই দল টিম অ্যাডভাইজারস-ডিপ্লোম্যাটস। এই প্রীতি ম্যাচে টিম অ্যাডভাইজারস ১-০ গোলে জয়লাভ করেছে।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচ। ফুটবলাঙ্গন ছাপিয়ে জাতীয় জীবনের যেন আলোচনার অংশ হয়েছিল এই খেলা। ফুটবলপ্রেমী বাংলাদেশি নাগরিকরা স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে গর্জে উঠেছিলেন। ‘বাংলাদেশ, হামজা, সামিত’ চিৎকারে প্রকম্পিত হলেও শেষ পর্যন্ত সফরকারী সিঙ্গাপুর জয় পেয়েছে।