বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ডিএসইর এমডির শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান।
ঋণ জালিয়াতি ঠেকাতে এখন থেকে গ্রাহক এবং জামিনদারের স্বাক্ষরের পাশাপাশি বৃদ্ধাঙ্গুলির ছাপ (টিপসই) নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বুধবার (২ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
নিয়ম অনুযায়ী, ঋণ বিতরণের আগে ঋণ সংশ্লিষ্ট চার্জ ডকুমেন্ট করাসহ প্রাথমিক ও সহজামানতের ওপর চার্জ ক্রিয়েশনের বিষয়ে নির্দেশনা রয়েছে।
ঋণগ্রহীতা এবং ধরনভিত্তিক ও ঋণের জামানত ভিত্তিক চার্জ ডকুমেন্টের তালিকা থাকে, যেখানে ঋণগ্রহীতা ও তৃতীয় ব্যক্তি এবং পক্ষের স্বাক্ষর নিতে হয়। তবে, হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ মোতাবেক, সম্প্রতি আদালতে বেশ কিছু রিট পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। যেখানে ঋণগ্রহীতারা ও ঋণের জামিনদাতা উভয়ে যথাক্রমে ঋণগ্রহণ ও জামিন প্রদান সংক্রান্ত দলিলে স্বাক্ষর দেননি বলে জানান। এর কারণে, সংশ্লিষ্ট চার্জ ডকুমেন্টসগুলো সঠিকতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে ঋণ গ্রহীতা ও জামিনদাতার স্বাক্ষরের উপর নির্ভর করে বিধায় ঋণ আদায়ের আইনগত প্রক্রিয়া গ্রহণ বিঘ্নিত হচ্ছে।
এই প্রেক্ষাপটে, ঋণ আদায়ের ক্ষেত্রে আইনগত জটিলতা নিরসনে ঋণ প্রদানের উদ্দেশ্যে গৃহীত এবং গৃহীতব্য চার্জ ডকুমেন্টসের বিষয়বস্তু ঋণগ্রহীতা ও জামিনদাতাসহ সংশ্লিষ্ট তৃতীয় ব্যক্তি ও পক্ষকে পড়ে শুনানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। একইসঙ্গে ডকুমেন্টগুলো স্বাক্ষরের (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পাশাপাশি তাদের উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির ছাপ জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য সংরক্ষিত ডেটাবেইজ থেকে যাচাই করতে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশে ব্যাংক।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান।
নতুন করে আরও ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে মোট ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
‘বাজারে এলে কিছুই কিনে শান্তি পাই না। সব কিছুতেই আগুন জ্বলা দাম! যে জিনিস কিনতে যাই, সেটারই দাম বেড়ে যায়। যে বাজেট নিয়ে বের হই, তা দিয়ে আর সবকিছু কেনা হয় না। বাজারে এলেই তো ঘাম ছুটে যায়। এভাবে কী চলা যায়?’ এভাবেই আক্ষেপের সুরে ক্রমশ দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধির বর্ণনা দিচ্ছিলেন সৈয়দ আব্দুল হাকিম।